১৯৬১ সালের ভারতীয় আয়কর আইন অনুসারে আয়ের উৎসকে পাঁচ ভাগে ভাগ করে দেখা হয় -
১) বেতন থেকে আয় -- যারা চাকুরীজীবী, তাদের বেতন বাবদ আয় । এই আয় অর্জন করতে হলে বিদ্যালয় স্তর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্তর পর্যন্ত পদ-অনুসারে শিক্ষা ও দক্ষতা অর্জন করতে হয় ।
২) ব্যবসা ও পেশা থেকে আয় -- ব্যবসা যে কেউ যখন খুশী শুরু বা শেষ করতে পারেন, শিক্ষা বা দক্ষতা অর্জন বাধ্যতামূলক নয় । কিন্তু পেশার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষা ও পেশাদারি দক্ষতা প্রয়োজন । যে কেউ যেকোন পেশা গ্রহণ করতে পারেন না । পেশায় প্রবেশের পূর্বেই তাকে শিক্ষা অর্জন করতে হবে ।
৩) গৃহসম্পত্তি থেকে আয় -- এক বা একাধিক গৃহসম্পত্তি (ঘর-বাড়ি) থাকলে, তা পুরোটা বা আংশিক ভাড়া দিয়ে এই আয় অর্জন করা যেতে পারে । যে কেউ, যখন তখন এই সম্পদ থেকে আয় পেতে পারেন, কোন শিক্ষা বা দক্ষতা না থাকলেও চলবে ।
৪) মূলধনী সম্পদ (হস্তান্তর) থেকে আয় -- যে কেউ, যখন তখন এই সম্পদ থেকে আয় পেতে পারেন, কোন শিক্ষা বা দক্ষতা না থাকলেও চলবে ।
৫) অন্যান্য উৎস থেকে আয় -- উপরোক্ত চারটি অংশে আলোচিত বিষয় বাদে দিয়ে যে কোন ভাবে আয় । যে কেউ, যখন তখন এই আয় পেতে পারেন, কোন শিক্ষা বা দক্ষতা না থাকলেও চলবে ।
তবে শিক্ষা-নামক বিষয়টার মূল্য আছে । এটা থাকলে আয়-উপার্জন ভাল ভাবে করা যায় । লোকেও 'বাবু- বাবু' বলে, তাতে মনও ভাল থাকে ।
বর্তমানে একটা কম্পিউটার, সাথে ইন্টারনেট কানেকশন থাকলে বাড়ি বা অফিসে বা অন্য কোন জায়গায় বসে আয়- উপার্জন করা যেতে পারে, অন-লাইন অফ-লাইন এ প্রচুর কাজের সুযোগ আছে । ফেসবুক হোয়াটস অ্যাপ চ্যাটিং করার ফাঁকে ফাঁকে কিছু আয় হতে পারে । ইলেক্ট্রিক বিল , টেলিফোন বি্ গ্যাস বিল, ইনস্যুরেন্স প্রিমিয়াম পেমেন্ট, অন-লাইন ফর্ম ফিলাপ, প্রিন্ট আউট, জেরক্স, ইমেল আই ডি, ওয়েব সাইট বা পেজ বানানো, গেম খেলতে কম্পিউটার ভাড়া দেওয়া, ব্যাংকিং কিয়স্ক এর মাধ্যমে লেনদেন করে কমিশন পাওয়া, অন-লাইন শেয়ার লেনদেন (নিজে করা বা ব্রোকিং এর কাজ ইত্যাদি অনেক কাজ পাওয়া যেতে পারে । তাছাড়া ডেটা সেন্টার বানিয়ে মোবাইল, ডিস টিভি রিচারজ করে দিয়ে উপার্জন করা যেতে পারে । টাকা হাওয়ায় উড়ছে, ধরে নিলেই ...পকেটে ।
১) বেতন থেকে আয় -- যারা চাকুরীজীবী, তাদের বেতন বাবদ আয় । এই আয় অর্জন করতে হলে বিদ্যালয় স্তর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্তর পর্যন্ত পদ-অনুসারে শিক্ষা ও দক্ষতা অর্জন করতে হয় ।
২) ব্যবসা ও পেশা থেকে আয় -- ব্যবসা যে কেউ যখন খুশী শুরু বা শেষ করতে পারেন, শিক্ষা বা দক্ষতা অর্জন বাধ্যতামূলক নয় । কিন্তু পেশার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষা ও পেশাদারি দক্ষতা প্রয়োজন । যে কেউ যেকোন পেশা গ্রহণ করতে পারেন না । পেশায় প্রবেশের পূর্বেই তাকে শিক্ষা অর্জন করতে হবে ।
৩) গৃহসম্পত্তি থেকে আয় -- এক বা একাধিক গৃহসম্পত্তি (ঘর-বাড়ি) থাকলে, তা পুরোটা বা আংশিক ভাড়া দিয়ে এই আয় অর্জন করা যেতে পারে । যে কেউ, যখন তখন এই সম্পদ থেকে আয় পেতে পারেন, কোন শিক্ষা বা দক্ষতা না থাকলেও চলবে ।
৪) মূলধনী সম্পদ (হস্তান্তর) থেকে আয় -- যে কেউ, যখন তখন এই সম্পদ থেকে আয় পেতে পারেন, কোন শিক্ষা বা দক্ষতা না থাকলেও চলবে ।
৫) অন্যান্য উৎস থেকে আয় -- উপরোক্ত চারটি অংশে আলোচিত বিষয় বাদে দিয়ে যে কোন ভাবে আয় । যে কেউ, যখন তখন এই আয় পেতে পারেন, কোন শিক্ষা বা দক্ষতা না থাকলেও চলবে ।
তবে শিক্ষা-নামক বিষয়টার মূল্য আছে । এটা থাকলে আয়-উপার্জন ভাল ভাবে করা যায় । লোকেও 'বাবু- বাবু' বলে, তাতে মনও ভাল থাকে ।
বর্তমানে একটা কম্পিউটার, সাথে ইন্টারনেট কানেকশন থাকলে বাড়ি বা অফিসে বা অন্য কোন জায়গায় বসে আয়- উপার্জন করা যেতে পারে, অন-লাইন অফ-লাইন এ প্রচুর কাজের সুযোগ আছে । ফেসবুক হোয়াটস অ্যাপ চ্যাটিং করার ফাঁকে ফাঁকে কিছু আয় হতে পারে । ইলেক্ট্রিক বিল , টেলিফোন বি্ গ্যাস বিল, ইনস্যুরেন্স প্রিমিয়াম পেমেন্ট, অন-লাইন ফর্ম ফিলাপ, প্রিন্ট আউট, জেরক্স, ইমেল আই ডি, ওয়েব সাইট বা পেজ বানানো, গেম খেলতে কম্পিউটার ভাড়া দেওয়া, ব্যাংকিং কিয়স্ক এর মাধ্যমে লেনদেন করে কমিশন পাওয়া, অন-লাইন শেয়ার লেনদেন (নিজে করা বা ব্রোকিং এর কাজ ইত্যাদি অনেক কাজ পাওয়া যেতে পারে । তাছাড়া ডেটা সেন্টার বানিয়ে মোবাইল, ডিস টিভি রিচারজ করে দিয়ে উপার্জন করা যেতে পারে । টাকা হাওয়ায় উড়ছে, ধরে নিলেই ...পকেটে ।
No comments:
Post a Comment