Monday, 11 January 2016

বাংলা প্রবাদ, প্রবচন ও বাগধারা - ২


১০০১ কুটুম্বের মধ্যে শালা, গহনার মধ্যে বালা। 
১০০২ কুঠে মুরগীর ঠোঁটে বল
১০০৩ কত জনে কত কতা কত মন্তে কয় বুড়ো বেইট্যে নিজের কতা মনে ধুনি লয়।
১০০৪ কত জলে কত মুসুরি ভেজে দ্যাখ
১০০৫ কত ধানে কত চাল
১০০৬ কত ধানে কত চাল (জান না ?) কোন কাজের হিসাব রাখ না । কত শত গেল রথী, শেওড়াতলার চক্রবর্তী ।
১০০৭ কত ব্রত করলি যশী, বাকি ভূমি- একাদশী
১০০৮ কত রঙ্গ দেখালি মাসি !
১০০৯ কত রাঘব বোয়াল পড়ে রইলো—চুনো পুঁটি নিয়ে টানাটানি পরেছে.
১০১০ কত রবি জ্বলে রে, কেবা আঁখি মেলে রে
১০১১ কত সাধ ছিল রে চিতে, মলের আগে চুটকি দিতে
১০১২ কত সাধ যায় রে চিতে, বেগুন গাছে আঁকশি দিতে
১০১৩ কতই বা দেখব আর, ছুঁচোর গলায় রত্নহার
১০১৪ কতই সাধ হয় রে চিতে, ফোকলা দাঁতে মিশি দিতে
১০১৫ কতক্ষণ রহে শিলা শূন্যেতে মারিলে ?
১০১৬ কতা কয়লে কতা বাজে, হাল বায়লে গ্যাঁড়া বাজে"; 
১০১৭ কুত্তা হাগে না খিদের ডরে ।
১০১৮ কুত্তার কামড় হিঁটুর নিচে।
১০১৯ কুত্তার খাইয়া কাম নাই, দৌড় ছাড়া হাঁটা নাই।
১০২০ কুত্তার ল্যাজত পাটা ব্যান্দ্যা দিলেও সোজা হয় না।
১০২১ কুত্তারে যতই তোলা দাও, ও যাবে ঠিক গু খেতে ।
১০২২ কুত্তায়ে শোঙ্গে না, জজের উকিল।
১০২৩ কথা টলার চেয়ে পা টলা ভাল
১০২৪ কথা পাড়া
১০২৫ কথা বেচে খাওয়া
১০২৬ কথা শোনানো
১০২৭ কথা শুনে পেটের ভাত চাল হয়ে যায়
১০২৮ কথা শুনে হরিভক্তি উড়ে গেল
১০২৯ কথার কথা, কাজের নয়
১০৩০ কথার গুনে বার্তা নষ্ট
১০৩১ কথার চেয়ে কাজের গলা দরাজ।
১০৩২ কথার দোষে কার্য নষ্ট, ভিক্ষায় নষ্ট মান । গিন্নির দিসে গৃহ নষ্ট লক্ষ্মী ছেড়ে যান ।
১০৩৩ কথার নেই মাথা, গরমে গায়ে কাঁথা
১০৩৪ কথার হাত পা বের করা
১০৩৫ কথায় কথা বাড়ে, ক্রোধে হয় ঝড়, কথা না বাড়িয়ে সখি যাও এবে ঘর 
১০৩৬ কথায় কথা বাড়ে, খেলে বাড়ে মেদ
১০৩৭ কথায় কথায় জেঠু সাজা
১০৩৮ কথায় চিঁড়ে ভেজে না
১০৩৯ কুঁদের মুখে বাঁক থাকে না
১০৪০ কদম গাছের কানাই
১০৪১ কনের ঘরের মাসি, বরের ঘরের পিসি
১০৪২ কনের মা কান্দে আর টাকার পুঁটুলি বান্দে 
১০৪৩ কুনো ব্যাঙ
১০৪৪ কপাল করিছি দুখতা, প্যাট করিছি সুখতা।
১০৪৫ কপাল গুনে গোপাল ঠাকুর
১০৪৬ কপাল চাপড়ান
১০৪৭ কপাল ছাড়া পথ নাই
১০৪৮ কপাল জোরে বাঁচা
১০৪৯ কপাল যদি হীনত পড়ে, চামচিকাও ধ্যর‌্যা ড্যাব্যাই।
১০৫০ কপাল ঠুকে কাজে নামা
১০৫১ কপাল থুয়ে পাছায় চন্দন
১০৫২ কপাল ভাঙলে জোড়া লাগে না।
১০৫৩ কপাল সঙ্গে সঙ্গে যায়
১০৫৪ কপালে আছে হাড়, কী করবে চাচা সাকিদার?
১০৫৫ কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়া
১০৫৬ কপালে টিপ সবাই পরে, কপাল গুণে চিকচিক করে
১০৫৭ কপালে যদি থাকে ঘি, না খেয়ে করব কি?
১০৫৮ কপালে যদি না থাকে ঘি, ঠকঠকিয়ে করব কি?
১০৫৯ কপালে নাইকো ঘি, ঠকঠকালে হবে কি ?
১০৬০ কপালের এমনি ফের, যাব বিয়ে করতে কাটি শঙ্কর ঘোষের বেড় ।
১০৬১ কপালের ভাঁজ বাড়ানো
১০৬২ কপালের লিখন না যায় খন্ডন
১০৬৩ কপট প্রেমে লুকোচুরি, মুখে মধু প্রাণে ছুরি
১০৬৪ কৃপণের ধন বর্বরে খায়, কৃপণ করে হায় হায়
১০৬৫ কুপুত্র যদ্যপি হয়, কুমাতা কক্ষনো নয় ।
১০৬৬ কূপমণ্ডূক
১০৬৭ কফিনে শেষ পেরেক পোঁতা
১০৬৮ কুবেরের ধন
১০৬৯ কুব্জার মন্ত্রণা
১০৭০ কবর থেকে ওঠা
১০৭১ কমোডে বসে কলকাতা বুঝে নেওয়া
১০৭২ কম্বলের লোম বাছতে গাঁ উজাড়
১০৭৩ কম্বলের লোম বাছলে থাকে কি?
১০৭৪ কুম্ভকর্ণের নিদ্রা
১০৭৫ কুম্ভকর্ণের নিদ্রাভঙ্গ
১০৭৬ কর গোবিন্দ বাপের শ্রাদ্ধ, আরও বামুন আছে
১০৭৭ কর যদি তাড়াতাড়ি, ভুলের হবে বাড়াবাড়ি
১০৭৮ করে না মাই মলে সারা রাত কুয়ারা করে।
১০৭৯ করছে কিসের জাঁক, ময়না টিয়ে উড়িয়ে দিয়ে খাঁচায় পোষে কাক ।
১০৮০ কর্জ করে যেই কষ্ট পায় সেই 
১০৮১ কর্তা যে ঘি খান তা এক আঁচড়েই মালুম ।
১০৮২ কর্তার ইচ্ছায় কর্ম, উলু বনে কীর্তন
১০৮৩ কর্তার পাদের গন্ধ নাই।
১০৮৪ করলে যত্ন মেলে রত্ন
১০৮৫ কূল কিনারা 
১০৮৬ কলকাঠি নাড়ানো
১০৮৭ কলকে পাওয়া
১০৮৮ কলা খাওয়া
১০৮৯ কলা দেখানো
১০৯০ কলা পোড়া খাওয়া
১০৯১ কলা বউ
১০৯২ কলা রুয়ে না কেট পাত/ তাতেই কাপড়, তাতে ভাত।
১০৯৩ কলাপাতা, কাঠের আঁটি এই নিয়ে বৈদ্যবাটি 
১০৯৪ কলাপোড়া খাও
১০৯৫ কলার ভেলায় সাগর পার
১০৯৬ কলায় দলা, হলুদে ছাই,  বউরে সেবিলে, পুতেরে পাই ।
১০৯৭ কলি কাল
১০৯৮ কলিকাল, ছাগলে চাটে বাঘের গাল।
১০৯৯ কলির বউ ঘরভাঙানি
১১০০ কুলীনের লক্ষণ (সদাচার, বিনয়, বিদ্যা, খ্যাতি, তীর্থদর্শন, শাস্ত্রানুমোদিত ধর্মে আসক্তি, বেদাধ্যয়ণ, তপস্যা এবং দান )
১১০১ কুলে কালি দেওয়া
১১০২ কুলের কালিও ভাল।
১১০৩ কলের পুতুল
১১০৪ কুলের বার হওয়া
১১০৫ কলের মানুষ
১১০৬ কলজের জোর
১১০৭ কলমে কায়স্থ চিনি গোঁপেতে রাজপুত । চিকিৎসক চিনতে পারি যার ওষুধ মজবুত
১১০৮ কলমের খোঁচা
১১০৯ কলুর ছেলে, গয়লার গাই, গৃহস্থকে পুষতে নাই
১১১০ পোষ্যপুত্র, ঘর জামাই, কটা শুদ্র আর বেঁটে মুসলমান- এই চার শালাই সমান ।
১১১১ কলুর বলদ
১১১২ কল্লার (বা দুষ্টের) ঘাড় বোল্লায় ( বা বোলতায় ) ভাঙ্গে ।
১১১৩ কলসির জল গড়াতে গড়াতেই শেষ
১১১৪ কুশীলব
১১১৫ কুশো, কেশে, বেনা; অভাবে সন্না । টাকা-পয়সা কড়ি, অভাবে গড়াগড়ি ।
১১১৬ ক্ষেত আর পুত।/ যত্ন বিনে যমদূত।।
১১১৭ ক্ষেতের চাষে দুঃখ নাশে
১১১৮ ক্ষেপই হারে, জনম হারে না
১১১৯ কষ্ট দিয়ে দান, আর পিত্তি মেরে ভোজন
১১২০ কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলে না
১১২১ কষ্ট বই ইষ্ট নাই
১১২২ কৃষ্ণকথা মধুরবানী, তুমি বল আমি শুনি
১১২৩ কষতে কষতে বাঁধন ছেঁড়ে
১১২৪ ক্ষুদ খেয়ে পুঁজি করে, দুপুরুষে খরচ করে
১১২৫ ক্ষুধা পেলে দুহাতে খেতে চায়
১১২৬ ক্ষুধার ধার ছুঁতে কাটে
১১২৭ ক্ষমার বড় গুণ নাই, দানের বড় পূণ্য নাই
১১২৮ কুসংবাদ বাতাসের আগে ধায়
১১২৯ কুসঙ্গে থাকার চেয়ে একা থাকা ভাল
১১৩০ কুঁড় খেয়ে ভুঁড়ো
১১৩১ কুড়কুড়ি মরবে, নাঙে বাড়ি ছ্যাড়বে।
১১৩২ কুড়াল দিয়ে কখনো বন্ধুর কপালে বসা মাছি মারতে যেয়ো না ।
১১৩৩ কড়ি দিয়ে কানা গরু কেনা
১১৩৪ কড়ি দিয়ে কিনব দই, গোয়ালিনী মোর কিসের সই ?
১১৩৫ কড়ি দিয়ে খাই দই, কই করবে মোর গয়লা সই ।
১১৩৬ কড়ি দিয়ে হেটে নদী পার
১১৩৭ কড়ি নেবে গুণে, পথ চলবে জেনে
১১৩৮ কড়ি ফটকা চিঁড়ে দই, কড়ি বিনে বন্ধু কই ।
১১৩৯ কড়ি হলে (দিলে) বাঘের দুধ মেলে
১১৪০ কুড়িতে বুড়ি, মরলে মুড়ি
১১৪১ কড়ির জিনিস পড়িস না
১১৪২ কড়ির মাথায় বুড়োর বিয়ে
১১৪৩ কুড়ে কৃষাণ অমাবস্যা খোঁজে
১১৪৪ কুঁড়ে গরুর এঁটুলি সার
১১৪৫ কুঁড়ে ঘরে বাস, খাট পালঙ্কের আশ
১১৪৬ কুড়ে পাটুনীর মুখে আঁটুনি
১১৪৭ কুঁড়ের অন্ন হয় না
১১৪৮ কুড়ের পাতে বসে খেও, বেয়োর কাছে না যেও
১১৪৯ কুড়ের বাক্যে মরি পুড়ে
১১৫০ কুড়ের বাথান বৈদ্যনাথে
১১৫১ কুঁড়ের বাদশা
১১৫২ কুড়েরে কুড়ে, বায় বয়, না, দোরটা দিলে ভাল হয় ।
১১৫৩ কুড়েরে বলে কুড়ে-- আমি ঘুমাই, তুই দোর তাড়া দে ।
১১৫৪ কুয়ো (কুয়াশা) হয়, আমে ভয়, তাল তেঁতুলের কিছুই নয়
১১৫৫ কুয়োর ব্যাঙ
১১৫৬ কয়নি আলা বড় লয়, সয়নি আলা বড়।
১১৫৭ কয়লা ছাড়ে না ময়লা
১১৫৮ কয়লা ধুলে ময়লা যায় না ।
১১৫৯ খাই দাই কাঁসি বাজাই, রগড়ের ধার ধারি না
১১৬০ খাই দাই ডুগডুগি বাজাই
১১৬১ খাই দাই বাঁশি বাজাই
১১৬২ খাই দাই ভুলিনি, তত্ত্ব কথা ছাড়িনি
১১৬৩ খাওয়া মুখেতে মুগের ডাল, খাব আর পাড়ব গাল 
১১৬৪ খাওয়াবে হাতির ভোগে, দেখবে বাঘের চোখে
১১৬৫ খাঁচায় পুরে খোঁচা মারা
১১৬৬ খাচ্ছিল তাঁতী তাঁত বুনে, কাল হল এঁড়ে বলদ কিনে ।
১১৬৭ খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি
১১৬৮ খাট ভাঙ্গলে ভূমিশয্যা
১১৬৯ খাটে খাটায় সোনার ক্ষিতি ( বা লাভের গাঁতি), তার অর্ধেক মাথায় ছাতি, ঘরে বসে পুছে বাত, তার কপালে হা ভাত
১১৭০ খাডাইশ্যা কুত্তার আগুইন্যা পাদ
১১৭১ খাতায় কলমে
১১৭২ খাতায় নাম লেখানো
১১৭৩ খাঁদা নাকে তিলক পরা
১১৭৪ খাঁদা নাকে নথ, আর গোদা পায়ে মল
১১৭৫ খাব না খাব না অনিচ্ছে, তিন রেক চেলে একটা উচ্ছে। 
১১৭৬ খাবার বেগুন, আর বেচবার বেগুন
১১৭৭ খাবার বেলায় নেবার মা, উলু দেবার বেলায় মুখে ঘা
১১৭৮ খাবার বেলায় মস্ত হা, উলু দেবার বেলায় মুখে ঘা
১১৭৯ খাবার সময় শোবার চিন্তা
১১৮০ খারাপ ছুতোর বেশি আবর্জনা তৈরি করে
১১৮১ খাল কেটে কুমীর আনা
১১৮২ খাল পার হয়ে কুমীরকে কলা দেখানো
১১৮৩ খালি কলসি বাজে বেশি
১১৮৪ খালি পেটে ধর্ম হয় না
১১৮৫ খালি পেটে পানি খায়/ যার যার বুঝে খায়।
১১৮৬ খালি মাথার চেয়ে খালি টাকার থলে অনেক ভাল
১১৮৭ খালি হাতে ফেরা
১১৮৮ খায় দায় লাল মিয়া, মোটা হয় জব্বার।
১১৮৯ খায় না খায় সকালে নায়, হয় না হয় তিনবার যায়, তার কড়ি কি বৈদ্যে পায় ?
১১৯০ খায় না দেয় না পাপী সঞ্চয় করে, তার ধন খায় চোরে আর পরে
১১৯১ খায় মালসাট মেরে, উঠে ধরে হাঁটু।
১১৯২ খায় লয় চাঁদ রায়ের, নাম লয় কেদার রায়ের
১১৯৩ খিচুড়ি পাকানো
১১৯৪ খিদে থাকলে নুন দিয়ে ভাত খাওয়া যায়
১১৯৫ খিদের চোটে পাটকেলে কামড়
১১৯৬ খিদের মাথায়
১১৯৭ খিড়কি দিয়ে হাতি গলে সদরে বাঁধে সূচ
১১৯৮ খুচিয়ে ঘা করা
১১৯৯ খুচরো কাজের মুজরো নাই
১২০০ খেঁকি কুকুরের ঘেউ ঘেউ সার
১২০১ খেজুর গাছ তেলপানা হয়েছে
১২০২ খেজুরে আলাপ
১২০৩ খেটে খাওয়া যাদের বরাত, কাটবে না তাদের দুঃখের রাত
১২০৪ খেটে মরে হাঁস, ডিম খায় দারোগা বাবু ।
১২০৫ খেতে খেতে লোভ বাড়ে, কেঁদে কেঁদে শোক
১২০৬ খেতে পায় না পচা পুঁটি হাতে পারে হীরের আংটি
১২০৭ খেতে পেলে শুতে চায়
১২০৮ খেদাই না, তোর উঠন চষি ।
১২০৯ খেলা ভাঙার খেলা
১২১০ খেলতে জানলে কানাকড়ি দিয়েও খেলা যায়
১২১১ খেয়ার কড়ি দিয়ে ডুব দিয়ে পার হওয়া
১২১২ খেয়ে দেয়ে একাদশী
১২১৩ খেয়ে দেয়ে যায় শুতে, বিধাতা নিয়ে যায় মুলো চুরি করতে
১২১৪ খৈয়ে বন্ধনে পড়া
১২১৫ খোঁটার জোরে মেড়া লড়ে । 
১২১৬ খোঁটার বলে গাড়ল যুঝে
১২১৭ খোদা যা গড়বেন তা মনে মনেই জানেন
১২১৮ খোদাকে কে দেখেছে; আক্কেলে মালুম হয়।
১২১৯ খোদার উপর খোদকারি
১২২০ খোদার খাশি
১২২১ খোদার নাও দোয়ায় চলে
১২২২ খোলনলচে পাল্টানো
১২২৩ খোশ খবরের ঝুটাও ভাল ।
১২২৪ খোষে তৈল নাই, কলাবড়ার সাধ
১২২৫ খোঁড়ার পা খানায় পড়ে
১২২৬ খঞ্জনের নৃত্য দেখে চড়াইও নৃত্য করে
১২২৭ খুঁট-আঁখুরে গাঁয়ের বালাই
১২২৮ খুঁটি না থাকলে ঘর আপনি পড়ে
১২২৯ খটমটিয়ে হাঁটে নারী, কটমটিয়ে চায়, মাস-খানেক ভিতর তার সিঁথির সিঁদুর যায় 
১২৩০ খুদের জাউ পায় না, ক্ষীরের জন্য কাঁদে
১২৩১ খুন করলে খুনে, পরের কথা শুনে
১২৩২ খনা বলে চাষার পো/ শরতের শেষে সরিষা রো।
১২৩৩ খনা বলে শোনভাই/ তুলায় তুলা অধিক পাই।
১২৩৪ খনা বলে শুন কৃষকগণ/ হাল লয়ে মাঠে বেরুবে যখন/শুভ দেখে করবে যাত্রা/ না শুনে কানে অশুভ বার্তা।/ ক্ষেতে গিয়ে কর দিক নিরূপণ,/ পূর্ব দিক হতে হাল চালন/ নাহিক সংশয় হবে ফলন।
১২৩৫ খনা বলে শুনে যাও / নারিকেল মুলে চিটা দাও/ গাছ হয় তাজা মোটা/ তাড়াতাড়ি ধরে গোটা।
১২৩৬ খর নদীতে চর পড়ে না
১২৩৭ খরা ভুয়ে ঢালবি জল/ সারাবছর পাবি ফল।
১২৩৮ খরচের খাতায় নাম লেখানো
১২৩৯ খুরে খুরে দণ্ডবৎ, খুরে নমস্কার
১২৪০ খল যায় রসাতল
১২৪১ খড় কুটোর মত ভাসা
১২৪২ খড়্গ বাগিয়ে বসা
১২৪৩ খুঁড়িয়ে বড় হওয়া
১২৪৪ খড়ের আগুণ
১২৪৫ খড়ের আগুন যেমন জ্বলে তেমন নেভে
১২৪৬ খড়ের কার্ত্তিক
১২৪৭ খড়ের গাদায় সূচ খোঁজা ।
১২৪৮ খড়ম পায়ে দিয়ে গঙ্গা পার
১২৪৯ খয়ের খাঁ
১২৫০ গু-এর এপিঠ ওপিঠ দুপিঠ সমান
১২৫১ গু-এর দু পিঠেই গন্ধ
১২৫২ গঙ্গা গঙ্গা, না জানি কত রঙ্গা চঙ্গা ।
১২৫৩ গঙ্গা মড়া আলেন না
১২৫৪ গঙ্গাজলে গঙ্গা পূজা
১২৫৫ গঙ্গার আবার গঙ্গা লাভ
১২৫৬ গঙ্গার জল গঙ্গায় র'ল, পিতৃপুরুষ উদ্ধার হল
১২৫৭ গঙ্গার জলে স্নান, তুঙ্গার জল পান
১২৫৮ গঙ্গার দুকূল ভাঙ্গে না
১২৫৯ গঙ্গায় অনেক জল বয়ে যাওয়া
১২৬০ গঙ্গায় ডুব দেওয়া
১২৬১ গঙ্গায় ময়লা ফেললে গঙ্গার মাহাত্ম্য কমে না
১২৬২ গঙ্গায়ও মলুম, ভুতও হলুম
১২৬৩ গাঁ গড়ানে ঘন পা। যেমন মা তেমন ছা।। থেকে বলদ না বয় হাল, তার দুঃখ সর্ব্বকাল।
১২৬৪ গা ঘামানো
১২৬৫ গা ছুয়ে বলা
১২৬৬ গা ঝাড়া দিয়ে ওঠা
১২৬৭ গা ঢাকা দেওয়া
১২৬৮ গা ঢেলে দেওয়া
১২৬৯ গা বাঁচানো
১২৭০ গাঁ বড় তার মাঝের পাড়া, নাক নেই তার নাক নাড়া
১২৭১ গা ভারী হওয়া
১২৭২ গাং ডিঙ্গুলে কুমিরকে কলা দেখানো |
১২৭৩ গাই কিনবে দুয়ে, বলদ কিনবে বেয়ে
১২৭৪ গাই গোয়ালা ভাব থাকলে আধসের দুধ এক হাটু জলে
১২৭৫ গাই ছিল না হল গাই, চালুনি নিয়ে দুইতে যাই।
১২৭৬ গাই নেই তো বলদ দো
১২৭৭ গাই পালে মেয়ে/ দুধ পড়ে বেয়ে।
১২৭৮ গাই বাছুর ঠিক থাকলে দুধের অভাব নাই।
১২৭৯ গাই বাছুরে ভাব থাকলে মাঠে গিয়ে দুধ দেয় ।
১২৮০ গাইতে গাইতে গায়েন আর বাজাতে বাজাতে বায়েন
১২৮১ গাইয়ে বাছুর লনা গোয়াইল্যার পেরেশানি
১২৮২ গাও নষ্ট কানায়,  পুকুর নষ্ট পানায়।
১২৮৩ গাঙ দেখলে মুত আসে/ নাঙ দেখলে হাস আসে (নাঙ মানে - স্বামী)
১২৮৪ গাঙে গাঙে দেখা হয় তো বোনে বোনে দেখা হয় না
১২৮৫ গাছ থেকে পড়ে গেল জন পাঁচ- সাত, যার যেখানে ব্যথা তার সেখানে হাত।
১২৮৬ গাছ থেকে ফল ভারী নয়
১২৮৭ গাছ প্যাকলে সার আর মানুষ প্যাকলে অসার।
১২৮৮ গাছ-গাছালি ঘন রোবে না/ গাছ হবে তাতে ফল হবে না।
১২৮৯ গাছে উঠতে পারে না, বড় ছানাটি আমার ।
১২৯০ গাছে ওঠে পড়তে, আর জামিন হয় মরতে
১২৯১ গাছে ওঠে পড়তে, জামিন দেয় মরতে
১২৯২ গাছে কাঁঠাল, গোঁফে তেল
১২৯৩ গাছে গাছে আগুন জ্বলে/ বৃষ্টি হবে খনায় বলে।
১২৯৪ গাছে গরু চরানো, মুখে ধান শুকানো
১২৯৫ গাছে চড়ানো; গাছে ওঠানো
১২৯৬ গাছে তুলে দিয়ে মই কেড়ে নেওয়া
১২৯৭ গাছে তুলতে সবাই আছে, নামাতে কেউ নেই
১২৯৮ গাছে না উঠতেই এক কাঁদি
১২৯৯ গাছে বেল পাকলে কাকের কি
১৩০০ গাছের পাড়া, তলারও কুড়ানো
১৩০১ গাছের পরিচয় ফলে
১৩০২ গাছের শত্রু লতা, মানুষের শত্রু কথা
১৩০৩ গাছেরও খাবে, তলারও কুড়াবে।
১৩০৪ গাঁজা খাওয়া
১৩০৫ গাঁজা গুলি অন্নভাঙা তিন নিয়ে ফরাসডাঙা
১৩০৬ গাঁজা তাড়ি প্রবঞ্চনা -- তিন নিয়ে সরশুনা
১৩০৭ গাঁজাখুরি গল্প
১৩০৮ গাজনের নেই ঠিক ঠিকানা, ডেকে বলে বাজনা বাজা
১৩০৯ গাজর, গন্ধি, সুরী/ তিন বোধে দূরী।
১৩১০ গাধা জল ঘোলা করে খায়
১৩১১ গাধা পিটিয়ে ঘোড়া করা
১৩১২ গাধা সকল বইতে পারে, ভাতের কাটি বইতে নারে
১৩১৩ গাধার খাটুনি খাটা
১৩১৪ গান, বাজনা সুজন এই তিন নিয়ে সিঙ্গারকোণ
১৩১৫ গান্ডে পিন্ডে খাওয়া
১৩১৬ গান্ধিগিরি 
১৩১৭ গাল বাড়ায়ে চড় খাওয়া
১৩১৮ গাল মন্দ করা
১৩১৯ গালভরা কথা
১৩২০ গাড়িকাপড় লা, লা কাপড়গাড়ি
১৩২১ গায়ে আঁচ লাগা
১৩২২ গায়ে ওড়ে খড়ি, কলপ দেওয়া দাড়ি
১৩২৩ গায়ে কফিন বেঁধে ঘুরে বেড়ানো
১৩২৪ গায়ে গু মাখলে যমে ছাড়ে না
১৩২৫ গায়ে থুথু দেওয়া
১৩২৬ গায়ে ফুঁ দিয়ে বেড়ানো
১৩২৭ গায়ে মাখা
১৩২৮ গাঁয়ে মানে না, আপনি মোড়ল 
১৩২৯ গায়ে হাওয়া লাগানো
১৩৩০ গায়ে হাত তোলা
১৩৩১ গায়ের কালি ধুলে যায়, মনের কালি ম'লে যায়
১৩৩২ গাঁয়ের গুণে গ'ড়ে গরু বিকায়
১৩৩৩ গায়ের গন্ধে ভূত পালায়, মাথায় ফুলের তেল
১৩৩৪ গায়ের জ্বালা
১৩৩৫ গিন্নি ভাঙল নাদা, ও কিছু নয় দাদা /মেয়ে ভাঙল কাঁসি, পড়ল একটা হাসি / বউ ভাঙল সরা, গেল পাড়া পাড়া
১৩৩৬ গিন্নির উপর গিন্নিপনা, ভাঙা পিঁড়েয় আলপনা
১৩৩৭ গিন্নির পাপে গেরস্থ নষ্ট
১৩৩৮ গিন্নীর হাতে রাঙ্গাপলা, বৌয়ের হাতে সোনার বালা
১৩৩৯ গেরস্ত কাওরা শোরে কড়ি
১৩৪০ গেল গেল রব ওঠা
১৩৪১ গেঁয়ো যোগী ভিখ পায়না
১৩৪২ গো নারিকেল নেড়ে রো/ আমা টুকরা কাঁঠাল ভো।
১৩৪৩ গোকুলে জল্পনা বাড়া
১৩৪৪ গোকুলের ষাঁড়
১৩৪৫ গোঁগা ছেলের নাম তর্কবাগীশ
১৩৪৬ গোজন্ম ঘুচে গন্ধর্ব জন্ম হল
১৩৪৭ গোদা পায়ে মল
১৩৪৮ গোদা পায়ের লাথি
১৩৪৯ গোদা বাড়ি ছাঁদন দাড়ি এখন তুমি কার, যখন যার কাছে থাকি, তখন আমি তার
১৩৫০ গোদের উপর বিষ ফোঁড়া
১৩৫১ গোপাল সিংহের বেগার
১৩৫২ গোঁফ খেজুরে
১৩৫৩ গোঁফ নেই কোন কালে, দাড়ি রেখেছে তোবড়া গালে
১৩৫৪ গোঁফে তা দেওয়া
১৩৫৫ গোবর গণেশ
১৩৫৬ গোবর দিয়া কর যতন, ফলবে দ্বিগুণ ফসল রতন।
১৩৫৭ গোবর দিয়ে ঘাস এলান
১৩৫৮ গোবর দিয়ে মুখের চাঁচ নেওয়া
১৩৫৯ গোবরে পোকার পদ্মমধু খেতে সাধ
১৩৬০ গোবরে পদ্মফুল ফোটা
১৩৬১ গোভাগ্য নেই, এঁটুলি ভাগ্য আছে ।
১৩৬২ গো-মড়কে মুচির পার্বণ
১৩৬৩ গোলা ত' খা ডালা
১৩৬৪ গোলাও কমাবু ন্যা, ছ্যলও ক্যানব্যা দিবু ন্যা।
১৩৬৫ গোলে হরি বল ।
১৩৬৬ গোলেমালে চণ্ডীপাঠ
১৩৬৭ গোসা ঘরে খিল দেওয়া
১৩৬৮ গোঁড়া কেটে আগায় জল ঢালা
১৩৬৯ গোড়ায় গলদ
১৩৭০ গোঁয়ার গোবিন্দ
১৩৭১ গোঁয়ারের মরণ খোঁয়াড়ে
১৩৭২ গোয়ালের ধারের ঘাস গরুতে খায় না।
১৩৭৩ গৌর হতে বাকি অনেক দিন
১৩৭৪ গৌরীসেনের টাকা
১৩৭৫ গজ কচ্ছপী
১৩৭৬ গুটি পোকা গুটি করে, নিজের ফাঁদে নিজে পড়ে
১৩৭৭ গড্ডলিকা প্রবাহ
১৩৭৮ গুণে কড়ি জলে ফেলি, সেও ভালো
১৩৭৯ গুণে নুন দিতে নাই
১৩৮০ গুণের ঘাট নাই
১৩৮১ গণেশের যাত্রা ভঙ্গ
১৩৮২ গতে বাঁধা
১৩৮৩ গতর নেই চোপায় দড়, মেঙ্গে খায় তার পালি বড়
১৩৮৪ গতর পোষা
১৩৮৫ গতরে মাওড়া পোকা (শুঁয়োপোকা) ধরা 
১৩৮৬ গতস্য শোচনা নাস্তি ( যা হয়ে গেছে তার জন্য অনুশোচনা করতে নেই
১৩৮৭ গদাই লস্করি চাল
১৩৮৮ গুনি লোকের চড় খাওয়া যায়, বাঁদরের ভেংচি সহ্য হয় না
১৩৮৯ গুনে কড়ি জলে ফেলা
১৩৯০ গুনে নুন দিতে নেই, গুণের ঘাট নেই
১৩৯১ গন্ডারের চামড়া
১৩৯২ গব্য থাকলে আগে পাছে, কি করবে তার শাকে মাছে
১৩৯৩ গভীর জলের মাছ ।
১৩৯৪ গুরু করবে চিনে, জল খাবে ছেনে, কড়ি লবে গুনে, পথ চলবে জেনে
১৩৯৫ গরু খোঁজা
১৩৯৬ গরু ছাগলের মুখে বিষ।/চারা না খায় রাখিস দিশ ।।
১৩৯৭ গুরু ছেড়ে গোবিন্দ ভজে, সে জন নরকে মজে
১৩৯৮ গুরু যা করে তা করো না, গুরু যা কয় সেড্যা কর।
১৩৯৯ গরু যার, গোবর তার
১৪০০ গরু না বিয়োতেই ঘিয়ের সর
১৪০১ গুরু মারা বিদ্যে
১৪০২ গরু মেরে জুতো দান
১৪০৩ গুরু মোতে দাঁড়িয়ে, শিস্য মোতে পাক দিয়ে
১৪০৪ গরু, জরু ধান রাখ বিদ্যমান
১৪০৫ গ্রামের নাম তেঘরে, তার আবার উত্তর পাড়া দক্ষিণ পাড়া
১৪০৬ গরীবের কথা বাসি হলে খাটে ( ভাল লাগে)
১৪০৭ গরীবের গরীবানা নুন দিয়া মিটাখানা।
১৪০৮ গরীবের ঘোড়া রোগ
১৪০৯ গরীবের রাঙতাই সোনা
১৪১০ গরজ বড় বালাই
১৪১১ গর্জায় কিন্তু বর্ষায় না ।
১৪১২ গরজে গঙ্গা স্নান
১৪১৩ গরজে গয়লা ঢেলা বয়
১৪১৪ গরু-জরু-ক্ষেত-পুতা/ চাষীর বেটার মূল সুতা।
১৪১৫ গর্তের সাপ খুচিয়ে বার করা
১৪১৬ গরব কর যৌবনের ভরে, কাদঁতে হবে অঝোর ঝোরে
১৪১৭ গরম গরম কথা
১৪১৮ গরম দুধ ফুঁ দিয়ে খাওয়া
১৪১৯ গরম দুধে ঠোঁট পোড়ান
১৪২০ গরম ভাতে বিলাই ব্যাজার।
১৪২১ গরমাগরম
১৪২২ গুরুর কতা ল্যায় না কানে, জিউ যায় তার পুটকির টানে।
১৪২৩ গুরুর কথা না শুনে কানে, প্রাণ যায় তার হেঁচকা টানে
১৪২৪ গরুর পিঠে তুললে হাত। গিরস্থে কভু পায় না ভাত।। গাই দিয়া বায় হাল দু:খ তার চিরকাল।
১৪২৫ গ্রহণ লাগলে সবাই দেখে
১৪২৬ গ্রহণের চাঁদ
১৪২৭ গলগ্রহ
১৪২৮ গলা টিপলে এখনও দুধ বেরোয়
১৪২৯ গলা নেই গান গায়, মাগ নেই শ্বশুরবাড়ি যায়
১৪৩০ গলার নীচে গেলে আর মনে থাকে না ।
১৪৩১ গলায় কাঁটা ফুটলে বেড়ালের পায়ে ধরে 
১৪৩২ গলায় গলায় পিরীত
১৪৩৩ গল্পের গরুকে  গাছে তোলা
১৪৩৪ গল্পের ভুশুড়ি ভাঙা
১৪৩৫ গৃহ স্থির আগে কর, গৃহিনী স্থির তার পরে
১৪৩৬ গুড় অন্ধকারেও মিষ্টি লাগে
১৪৩৭ গুড় দিয়ে খেলে গুণচটও মিস্ট লাগে
১৪৩৮ গড়া কঠিন, ভাঙা সহজ
১৪৩৯ গড়ের মাঠ
১৪৪০ গড়তে চায় ঠাকুর, হয়ে যায় কুকুর
১৪৪১ গুড়-ব্যাঘ্র
১৪৪২ গয়ার পাপ বিদায় করা
১৪৪৩ গুয়ে বলে গোবর দাদা, তোর গায়ে কেন গন্ধ
১৪৪৪ গুয়ের ঠিকিত ঢ্যাল দিলে একটেকার গু সাতটে হয়।
১৪৪৫ ঘুঘু দেখেছ, ফাঁদ দেখনি
১৪৪৬ ঘা যার দুঃখ তার।
১৪৪৭ ঘা দেখলে দুখ উঠে গাঙ দেখলে মুত ছুটে।
১৪৪৮ ঘা শুকালে চিহ্ন থাকে
১৪৪৯ ঘাট মানা
১৪৫০ ঘাটি গাড়া
১৪৫১ ঘাটের নৌকা ঘাটে রইল, কান্ডারী কোথায় পালিয়ে গেল
১৪৫২ ঘাটের মড়া
১৪৫৩ ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়া
১৪৫৪ ঘাড় কেন কাত ? আমরা এক জাত ।
১৪৫৫ ঘাড় ভাঙা
১৪৫৬ ঘাড়ে গঙ্গাজল দেওয়া
১৪৫৭ ঘাড়ে দুটো মাথা থাকা
১৪৫৮ ঘাড়ে বোঝা চাপান
১৪৫৯ ঘাড়ে ভুত চাপা
১৪৬০ ঘাড়ের কাছে নিঃশ্বাস ফেলা
১৪৬১ ঘাড়ের থেকে ভুত নামানো
১৪৬২ ঘায়েই মাছি বসে
১৪৬৩ ঘি আদুড়, ঘোল ঢাকা
১৪৬৪ ঘি খাইলে বল বাড়ে, হাগ খাইলে মল বাড়ে।
১৪৬৫ ঘি দিয়ে ভাজ নিমের পাতা, তবু যায় না জাতের জাতা
১৪৬৬ ঘি পচলে বিষ।
১৪৬৭ ঘি ভাত খেতে ঠোঁট পুড়লো
১৪৬৮ ঘেঁটেল চেটেল ফড়ে -- তিন নিয়ে উলুবেড়ে
১৪৬৯ ঘোঁট পাকানো
১৪৭০ ঘোমটার তলে খেমটা নাচ
১৪৭১ ঘোর কাটা
১৪৭২ ঘোল খাবেন রামকৃষ্ণ, কড়ি দেবেন কালী ( বা নিধি)
১৪৭৩ ঘোল মাগতে গিয়ে পিছনে ভাঁড়
১৪৭৪ ঘোল, কুল, কলা তিনে নাশে গলা।
১৪৭৫ ঘোষ বংশ বড় বংশ,  বোস বংশ দাতা/ মিত্র অতি কুটিল, দত্ত হারামজাদা
১৪৭৬ ঘোড়া চিনি কানে, দাতা চিনি দানে, মানুষ চিনি হালে, আর মনি চিনি জলে
১৪৭৭ ঘোড়া চিনি কানে, রাজা চিনি দানে, মেয়ে চিনি হাসে, পুরুষ চিনি কাসে
১৪৭৮ ঘোড়া ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়া
১৪৭৯ ঘোড়া থাকলে চাবুকের ভাবনা
১৪৮০ ঘোড়া দেখলেই খোঁড়া
১৪৮১ ঘোড়া ভেড়ার এক দর
১৪৮২ ঘোড়ার কামড় ছাড়তে জানে না
১৪৮৩ ঘোড়ার গোয়ালে ভেড়া ঢোকানো
১৪৮৪ ঘোড়ার ঘাস কাটা
১৪৮৫ ঘোড়ার ডিম
১৪৮৬ ঘোড়ার পেট গাধার পিঠ, খালি থাকে কদাচিৎ
১৪৮৭ ঘট গড়তে পারে না, মেটের (বড় জালা) বায়না নেয় ।
১৪৮৮ ঘটকালি করতে গিয়ে বিয়ে করে আসা
১৪৮৯ ঘটি কেনা গঙ্গাস্নান
১৪৯০ ঘটির তলায় দিয়ে আটা, যোগে যোগে কাল কাটা
১৪৯১ ঘটিরাম ডেপুটি
১৪৯২ ঘুঁটে কুড়নির বেটা, পদ্ম মোড়ল বা চন্দনবিলেস
১৪৯৩ ঘুটে পোড়ে, গোবর হাসে, তোমার একদিন আছে শেষে
১৪৯৪ ঘণ্টা বাজিয়ে দুর্গোৎসব, ইতু পূজায় ঢাক
১৪৯৫ ঘন দুধের ফোঁটা, বড় মাছের কাঁটা
১৪৯৬ ঘন সরিষা পাতলা রাই/ নেংগে নেংগে কার্পাস পাই।
১৪৯৭ ঘুম নাই যোগীর আর রোগীর
১৪৯৮ ঘুমন্ত বাঘকে চিইও না
১৪৯৯ ঘুমন্ত বাঘে শিকার ধরে না
১৫০০ ঘুমন্ত শৃগালে শিকার ধরে না
১৫০১ ঘর আলো করা
১৫০২ ঘর করতে চাই দড়ি, বিয়ে করতে চাই কড়ি ।
১৫০৩ ঘর গোছানো
১৫০৪ ঘর চোরে পার নেই
১৫০৫ ঘর জামাইয়ের পোড়া মুখ, মরা বাঁচা সমান সুখ
১৫০৬ ঘর জ্বালানো পর ভুলানো
১৫০৭ ঘর থাকতে বাবুই ভেজা (ভিজে)
১৫০৮ ঘর দেখে দেয় আর বর দেখে দেয়
১৫০৯ ঘর দোর নেই যার, আগুনে কি ভয় তার
১৫১০ ঘর নেই দোর বাঁধে, মাগ নাই ছেলের জন্য কাঁদে
১৫১১ ঘর পোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ডরায়
১৫১২ ঘর পোড়ার কাঠ
১৫১৩ ঘর ফাদবে ছাইবে না, ধার দেবে চাইবে না
১৫১৪ ঘর ফাঁদলে দড়ি, বিয়ে ফাঁদলে কড়ি
১৫১৫ ঘর বাঁচাতে ঘর বাঁধা
১৫১৬ ঘর বাঁধা
১৫১৭ ঘর বার করা
১৫১৮ ঘর ভেদেই রাবণ নষ্ট
১৫১৯ ঘর সন্ধানী বিভীষণ
১৫২০ ঘরও ঢোকে, পা'ও কাঁপে
১৫২১ ঘরামীর ঘর ছেঁদা
১৫২২ ঘরামীর মটকা আদুল
১৫২৩ ঘরচোরকে পেরে ( বা এঁটে) উঠা দায়
১৫২৪ ঘরে আগুন দেওয়া
১৫২৫ ঘরে ইঁদুর বাস (কাটলে ) ধরে রাখে কে
১৫২৬ ঘরে ঘরে চুরি, তাই প্রাণ ধরি
১৫২৭ ঘরে ছুঁচোর কেত্তন, বাইরে কেঁচোর পত্তন ।
১৫২৮ ঘরে থাকতে নানা নিধি, খেতে দেয় না দারুণ বিধি
১৫২৯ ঘুরে দাঁড়ানো
১৫৩০ ঘরে নাই অষ্টরম্ভা বাহিরে কোঁচা লম্বা
১৫৩১ ঘরে নাই খাইতে/ বিলই কান্দে রাইতে।।
১৫৩২ ঘরে নাই দশটি, পথে পথে ফস্টি
১৫৩৩ ঘরে নাই ভাঙ ( বা ভাজা ) ভুজা,  নিত্য করেন গোঁসাই পূজা
১৫৩৪ ঘরে নেই ঘটি বাটি, কোমরে মেলাই চাবি কাঠি
১৫৩৫ ঘরে নেই যা, বাছা মাগে তা
১৫৩৬ ঘরে নেই ভাত,  কোঁচা তিন হাত
১৫৩৭ ঘরে বাইরে এক মন, তবে হয় কৃষ্ণ ভজন
১৫৩৮ ঘরে বসিয়ে মাইনে দেয়, এমন মনিব কোথায় পাই
১৫৩৯ ঘরে বসে কেল্লা মারা
১৫৪০ ঘরে বসে রাজা উজির মারা
১৫৪১ ঘরে বসে রাজার মাকে ডাইনী বলা
১৫৪২ ঘরে ভাত নেই, যত্নে ঘাট নেই
১৫৪৩ ঘরে ভাত নেই, দোরে চাঁদোয়া
১৫৪৪ ঘরে মরছে পুতের বউ, বাইরে মরছে ঝি জামাই/ যার কান্দা হে কান্দুক, আমার ক্ষতি নাই (কিশোরগঞ্জ)
১৫৪৫ ঘরে শাক সিজানা, বাহিরে বাবুয়ানা
১৫৪৬ ঘুরেও ক্ষুদের বাপ, ফিরেও ক্ষুদের বাপ
১৫৪৭ ঘরের ইঁদুর বাঁশ কাটলে ধরে রাখে কে ?
১৫৪৮ ঘরের কাছে নিড়ানি, ঘন ঘন জিরানি
১৫৪৯ ঘরের কোনে মরিচ গাছ/ লাল মরিচ ধরে,/ তোমার কথা মনে হলে/ চোখের পানি পড়ে!
১৫৫০ ঘরের কত সুখ, পৌষ মাস দেখে ভাতের দুখ
১৫৫১ ঘরের কড়ি দিয়ে নায় ডুবে মরা
১৫৫২ ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো
১৫৫৩ ঘরের গাছা, পেটের বাছা
১৫৫৪ ঘরের ঢেঁকিই কুমীর
১৫৫৫ ঘরের ভাত খেয়ে বিলের মহিস তাড়ানো
১৫৫৬ ঘরের ভাত দিয়ে শকুনি পোষে, গোয়ালের গরু টেঁকে বসে
১৫৫৭ ঘরের ভাত দিয়ে শকুনী পোষে, গোয়ালের গরু টেঁকে কীসে ?
১৫৫৮ ঘরের মা ভাত পায় না, পরের জন্য মাথা ব্যাথা
১৫৫৯ ঘরের মধ্যে তিনজন হেগে গেল কোন জন
১৫৬০ ঘরের শত্রু বিভীষণ 
১৫৬১ ঘরের ষাঁড় পেট ফাঁড়ে
১৫৬২ ঘরজ্বালানে, পরভুলানে
১৫৬৩ ঘরমুখো বাঙালি, রণমুখো সেপাই
১৫৬৪ ঘুষ পেলে আমলা তুস্ট
১৫৬৫ ঘষতে ঘষতে পাথরও ক্ষয়ে যায়
১৫৬৬ ঘসে মেজে রূপ আর ধরে বেঁধে প্রেম
১৫৬৭ ঘসে মেজে সুন্দরী
১৫৬৮ ঘড়িককে ঘোড়া ছোটা
১৫৬৯ চকচক করলেই সোনা হয় না
১৫৭০ চক্ষু চড়কগাছ
১৫৭১ চক্ষু বিনা যেমন অঙ্গ /ভক্তি বিনা সাধু সঙ্গ
১৫৭২ চক্ষু মন্দ তো জগত মন্দ
১৫৭৩ চক্ষে চক্ষে যতক্ষণ প্রান পোড়ে ততক্ষণ
১৫৭৪ চক্ষে দেখলে শুনতে চায় এমন নির্বোধ আছে কোথায়?
১৫৭৫ চক্ষে সরিষার ফুল দেখা
১৫৭৬ চক্ষুলজ্জার মাথা খাওয়া
১৫৭৭ চাকরি মেঘের ছায়া, মিছে কর তার মায়া
১৫৭৮ চাগাড় দেওয়া
১৫৭৯ চাচা আপন চাচী পর, চাচীর মেয়ে বিয়ে কর
১৫৮০ চাচা আপন প্রাণ বাঁচা
১৫৮১ চাচাই বল, কাকাই বল, কলাটি পাঁচ কড়া
১৫৮২ চাঁছাছোলা ভাষায় কথা বলা
১৫৮৩ চাঁদ হাতে পাওয়া
১৫৮৪ চাঁদেও কলঙ্ক থাকে
১৫৮৫ চাঁদের কাছে জোনাকি পোকা, ঢাকের কাছে টেমটেমি
১৫৮৬ চাঁদের টুকরো, চাঁদের কণা
১৫৮৭ চাঁদের হাট বাজার
১৫৮৮ চাপ পড়লেই বাপ
১৫৮৯ চাপা দেওয়া
১৫৯০ চাঁপা ফুলের গন্ধে, জামাই আসে আনন্দে
১৫৯১ চাবের ঘরে চুরি
১৫৯২ চামচ দিয়ে খাওয়ানো
১৫৯৩ চামড়ার মুখ লড়খড়া, কথা যায়গি তেড়াবেড়া।
১৫৯৪ চার চক্ষু এক হওয়া
১৫৯৫ চার হাত এক করা
১৫৯৬ চাল কি দর, না মামার ভাতে আছি
১৫৯৭ চাল চালা; চাল দেওয়া
১৫৯৮ চাল না চুলো, ঢেঁকি না কুলো, বিধাতা করেছে দোর বুলো বুলো
১৫৯৯ চাল নাই, ধান নাই, গোলা ভরা ইঁন্দুর
১৬০০ চালায় চালায় কুমুড় পাতা/ লক্ষ্মী বলেন আছি তথা।
১৬০১ চালে খড় নেই, ঘরে বাতি, বিছানা নেই, পোহায় রাতি
১৬০২ চালের বাতায় মানিক থুয়ে উলুবনে হাতড়ানো
১৬০৩ চালুনি ক'রে ঘোল বিলানো
১৬০৪ চালুনি বলে সূচ কে, তোর পেছনে ছ্যাদা !
১৬০৫ চাষা কি জানে মদের স্বাদ
১৬০৬ চাষা ভুসো
১৬০৭ চাষার গদ্দি কাস্তের ঠোক্কর
১৬০৮ চাষার চাষ দেখে চাষ করলে গোয়াল; ধানের সঙ্গে খোঁজ নেই, বোঝা বোঝা পোয়াল
১৬০৯ চাষার মুখ না আখার মুখ
১৬১০ চাষার হাতে শালগ্রামের মরণ
১৬১১ চাষী আর চষা মাটি/ এ দু'য়ে হয় দেশ খাঁটি।
১৬১২ চাষে মুলা তার/ অর্ধেক তুলা তার/ অর্ধেক ধান/ বিনা চাষে পান
১৬১৩ চাহিলেন জিরা, পাইলেন হীরা
১৬১৪ চাঁড়ালের চিনি, বামনের লবণ
১৬১৫ চায়ের পেয়ালায় তুফান তোলা
১৬১৬ চিংড়ি মাছ খেয়ে রবিবার নষ্ট
১৬১৭ চিৎপাতের কড়ি উৎপাতে যায়
১৬১৮ চিনির পুতুল
১৬১৯ চিনির বলদ
১৬২০ চিনিস বা না চিনিস, ঘুঁজি দেখে কিনিস।
১৬২১ চিনে বৃষ্টি হলে দিল্লীতে ছাতা খোলা
১৬২২ চিন্তের মায়ের চিন্তে হাটের লোক শোয় কোথায়?
১৬২৩ চিনলে জড়ি, না চিনলে জঙ্গলের খড়ি।
১৬২৪ চিবিয়ে চিবিয়ে কথা বলা
১৬২৫ চিরকাল সমান যায় না
১৬২৬ চিল পড়লে কুটোটাও নিয়ে যায়
১৬২৭ চিলকে বিল দেখানো ভাল নয়
১৬২৮ চিড়া বল মুড়ি বল ভাতের মত লয়, চাচী দ্যাক ফুবু দ্যাক মার মত লয়।
১৬২৯ চিঁড়ে কাঁচকলা
১৬৩০ চিঁড়ে চ্যাপ্টা
১৬৩১ চিড়ের বাইশ ফের
১৬৩২ চেটায় শুয়ে লক্ষ টাকার স্বপন দেখা
১৬৩৩ চেতনেতে অচেতন, প্রেমে টানে যার মন
১৬৩৪ চেনা ছকে দেখা মেলা
১৬৩৫ চেনা বামুনের পইতে লাগে না ।
১৬৩৬ চেপে যাওয়া
১৬৩৭ চেপে ধরা
১৬৩৮ চেপে বসা
১৬৩৯ চেরাগের নীচেই অন্ধকার
১৬৪০ চৈতে কুয়ো, ভাদ্রে বান, নরের মুন্ড গড়াগড়ি যান
১৬৪১ চৈতে গিমা তিতা, বৈশাখে নালিতা মিঠা, জ্যৈষ্ঠে অমৃতফল আষাঢ়ে খৈ, শায়নে দৈ।ভাদরে তালের পিঠা, আশ্বিনে শশা মিঠা,কার্তিকে খৈলসার ঝোল, অগ্রাণে ওল।পৌষে কাঞ্ছি, মাঘে তেল, ফাল্গুনে পাকা বেল।
১৬৪২ চৈতের কুয়া আমের ক্ষয়/ তাল তেঁতুলের কিবা হয়।
১৬৪৩ চৈত্রে চালিতা, বৈশাখে নালিতা, আষাড়ে-ভাদ্রে তালের পিঠা।/আর্শ্বিনে ওল,/কার্তিকে কৈয়ের ঝোল
১৬৪৪ চৈত্রে দিয়া মাটি/ বৈশাখে কর পরিপাটি।
১৬৪৫ চৈত্রেতে থর থর/ বৈশাখেতে ঝড় পাথর/ জ্যৈষ্ঠতে তারা ফুটে/ তবে জানবে বর্ষা বটে।
১৬৪৬ চৈত্রের গীত বৈশাখে
১৬৪৭ চোখ কপালে তোলা
১৬৪৮ চোখ চায়, সে পায়, চোখ বোজে সে হারায়
১৬৪৯ চোখ চড়কগাছ
১৬৫০ চোখ জোড়ানো
১৬৫১ চোখ টাটানো
১৬৫২ চোখ তোলা
১৬৫৩ চোখ থাকতে অন্ধ
১৬৫৪ চোখ দিয়েছেন বিধি, দেখ নিরবধি / মন্দভাবে চাও, চোখের মাথা খাও
১৬৫৫ চোখ বোলানো
১৬৫৬ চোখ বুজে থাকা
১৬৫৭ চোখ বুজলেই অন্ধকার
১৬৫৮ চোখ বন্ধ করে ভরসা করা
১৬৫৯ চোখ মনের আয়না
১৬৬০ চোখ রাঙানি 
১৬৬১ চোখ লাল করা
১৬৬২ চোখা চোখা কথা
১৬৬৩ চোখা চোখা প্রশ্ন
১৬৬৪ চোখে আঙুল দিয়ে দেখানো
১৬৬৫ চোখে চোখে যতক্ষণ, প্রাণ পোড়ে ততক্ষণ 
১৬৬৬ চোখে দেখলে শুনতে চায়, এমন বোকা আছে কোথায় ?
১৬৬৭ চোখে ধুলো দেওয়া
১৬৬৮ চোখে পড়া
১৬৬৯ চোখে ভেলকি লাগা
১৬৭০ চোখে মুখে কথা বলা
১৬৭১ চোখে সরষে ফুল দেখা
১৬৭২ চোখের আড়াল হলেই মনের আড়াল
১৬৭৩ চোখের চামড়া
১৬৭৪ চোখের জলে নাকের জলে হওয়া
১৬৭৫ চোখের দেখা
১৬৭৬ চোখের দোষে সব হলদে
১৬৭৭ চোখের পর্দা
১৬৭৮ চোখের বালি
১৬৭৯ চোখের বদলে চোখ, দাঁতের বদলে দাঁত
১৬৮০ চোর খোঁজে আঁধার রাত
১৬৮১ চোর চায় ভাঙা বেড়া
১৬৮২ চোর ছ্যাঁচড় চোপায় দড়, আগে দৌড়ায় ঠাকুর ঘর
১৬৮৩ চোর ডাকাতের ভয়, পেটে পুরলে রয়
১৬৮৪ চোর দিয়ে চোর ধরা
১৬৮৫ চোর না শোনে ধর্মের কাহিনী ।
১৬৮৬ চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে
১৬৮৭ চোর ভাল তাও বেকুব ভাল নয়।
১৬৮৮ চোর মজে সাত ঘর মজিয়ে
১৬৮৯ চোরকে দেকাইও না বাড়ি আর বৈদ্যকে দেকাইও না নাড়ি।
১৬৯০ চোরকে বল চুরি করতে, গৃহিকে বল সজাগ থাকতে
১৬৯১ চোরা গরুর সঙ্গে ( বা অপরাধে) কপিলার বন্ধন
১৬৯২ চোরে কামারে দেখা নেই, সিধ কাঠি গড়া
১৬৯৩ চোরে চোরে মাসতুতো ভাই
১৬৯৪ চোরের আবার পুরুত
১৬৯৫ চোরের উপর বাটপাড়ি
১৬৯৬ চোরের উপর রাগ করে ভূয়ে (মাটিতে) ভাত খাওয়া
১৬৯৭ চোরের গরু গোয়ালে বাঁধা থাকে
১৬৯৮ চোরের দশ দিন, গৃহস্তের এক দিন
১৬৯৯ চোরের ধন বাটপাড়ে খায়
১৭০০ চোরের বাড়িতে দালান ওঠে না
১৭০১ চোরের মার কুটকুটি, অন্ধকার ঘুটঘুটি
১৭০২ চোরের মার বড় গলা/ লাফ দিয়ে খায় গাছের কলা
১৭০৩ চোরের মার বড় গলা, খেতে চায় দুধ কলা
১৭০৪ চোরের মায়ের কান্না
১৭০৫ চোরের মন পুঁই-আদাড়ে
১৭০৬ চোরের রাত্রিবাসও লাভ
১৭০৭ চোরের সাক্ষী গাটকাটা, শুঁড়ির সাক্ষী মাতাল
১৭০৮ চোর-পুলিশ খেলা
১৭০৯ চৌকাঠ মাড়ানো
১৭১০ চৌকিদারি কি ঝকমারি, মার খেতে প্রান গেল
১৭১১ চৌঘরী মাত দেখানো
১৭১২ চৌদ্দ শাকের মধ্যে ওল পরামানিক
১৭১৩ চ্যাংড়া প্যাঙড়া নাঙ, ঘর দুয়ার ভাঙ।
১৭১৪ চ্যাংড়া প্যাঙড়ার হাত থাকে লোয়া, শয়তানে মারে গোয়া।
১৭১৫ চ্যাংড়া হাগে তরব্যা, বুড়া হাগে মরব্যা।
১৭১৬ চ্যায়াচিন্তা খাই, কারো দুয়ার ত না যাই।
১৭১৭ চটে লাল
১৭১৮ চতুরের কাছে চতুরালী
১৭১৯ চতুরের ফতুর
১৭২০ চুন খ্যায়্যা মুক পুড়লে দই দেক্যাও ভয় লাগে।
১৭২১ চুনোপুঁটি
১৭২২ চন্ডীচরণ ঘুঁটে কুড়োয়, রান্না ঘরে ঘোড়া
১৭২৩ চন্দন গাছে সাপ
১৭২৪ চন্দ্র সূর্য অস্ত গেল, জোনাকি ধরে বাতি, মোগল পাঠান হদ্দ হল, ফারসী পড়ে তাঁতি
১৭২৫ চমচম, টমটম ও শাড়ি, এই তিনে টাঙ্গাইলের বাড়ি
১৭২৬ চুরি বিদ্যা বড় বিদ্যা, যদি না পড় ধরা । 
১৭২৭ চরণামৃত চরণামৃত না জানি কি অমৃত, খেয়ে দেখি জল ।
১৭২৮ চর্বিত চর্বণ
১৭২৯ চরমে ওঠা
১৭৩০ চুল চিরে ভাগ করা
১৭৩১ চুল চেরা
১৭৩২ চুল চেরা বিশ্লেষণ // চুল চেরা হিসাবকষা
১৭৩৩ চুল থাকে তো বাঁধি, গুণ থাকে তো কাঁদি
১৭৩৪ চুলকে ঘা করা
১৭৩৫ চলেছ যদি বঙ্গে কপাল যাবে সঙ্গে
১৭৩৬ চুলোমুখো দেবতার ঘুটের ছাই নৈবদ্য
১৭৩৭ চুলোয় যাওয়া
১৭৩৮ চলতে পারে না তার ঘাড়ে বন্দুক
১৭৩৯ চুলর উপর ক্ষীর, মন নয় স্থির
১৭৪০ চললেই চল্লিশ বুদ্ধি, না চললেই হতবুদ্ধি
১৭৪১ চড় মেরে গড় করা
১৭৪২ চড় মেরে চড় খাওয়া
১৭৪৩ চড়ুকে বাতিক
১৭৪৪ চড়ুকে হাসি
১৭৪৫ চড়াইয়ের মত ঘুরে বেড়ানো
১৭৪৬ চূড়ার উপর ময়ূর-পাখা
১৭৪৭ ছক্কা পাঞ্জা করা
১৭৪৮ ছকড়া নকড়া করা
১৭৪৯ ছা পোষা
১৭৫০ ছাই চাপা আগুন ।
১৭৫১ ছাই চাপা কপাল
১৭৫২ ছাই পায় না, মুড়কি জলপান
১৭৫৩ ছাই পেতে ( বা বাঁশ পেড়ে) কাটা
১৭৫৪ ছাই ফেলতে ভাঙা কুলো
১৭৫৫ ছাইতে জানিনে গোড় চিনি
১৭৫৬ ছাগল টাইনা নিলেও ভ্যাবায়।
১৭৫৭ ছাগল দিয়ে ধান মাড়ানো
১৭৫৮ ছাগল বলে আলুনি খেলাম, গেরস্থ বলে প্রাণে মরলাম
১৭৫৯ ছাগলে কি না খায়, পাগলে কি না কয়
১৭৬০ ছাগলের তৃতীয় সন্তান
১৭৬১ ছাঁচি পান এলাচি গুয়ো আমি সোহাগী সতীন দুয়ো
১৭৬২ ছাঁচে ঢালা
১৭৬৩ ছাঁচের ঘরে খাবি খায়, সমুদ্র পার হতে চায়
১৭৬৪ ছায়া ভালো ছাতার তল,/ বল ভালো নিজের বল।
১৭৬৫ ছাতা দিয়ে মাথা রাখা
১৭৬৬ ছাতা বলে গাঁ আমার
১৭৬৭ ছাতারে কীর্তন
১৭৬৮ ছাতুর হাড়িতে বাড়ি পড়া
১৭৬৯ ছাঁদন দড়ি গোদা বাড়ী, যে আমার আমি তারি
১৭৭০ ছাপ্পান্ন ইঞ্চি ছাতির দম
১৭৭১ ছারপোকার বিয়েন
১৭৭২ ছাল নেই, কুত্তার নাম বাঘা
১৭৭৩ ছায়া আর কায়া
১৭৭৪ ছায়া না মাড়ানো
১৭৭৫ ছায়া ফেলা
১৭৭৬ ছায়াতে ভুত দেখা
১৭৭৭ ছায়ার সাথে কুস্তি
১৭৭৮ ছিকলি ( শিকলি) কাটা টিয়ে
১৭৭৯ ছিঁচা পানি মিছা।
১৭৮০ ছিল ঢেঁকি হল শূল ( বা তুল) কাটতে কাটতে নির্মূল
১৭৮১ ছিল না কথা দিলে গাল, আজ না হয় হবে কাল
১৭৮২ ছিলাম রোগী হলাম রোজা
১৭৮৩ ছিঁড়ে ছিঁড়ে কাটুনী, পুড়ে-ঝুড়ে রাঁধুনী
১৭৮৪ ছিঁড়ল দড়া তো ছুটল ঘোড়া
১৭৮৫ ছুঁচ হয়ে ঢোকে ফাল হয়ে বেরোয়
১৭৮৬ ছুঁচের ডগায় দোলা
১৭৮৭ ছুঁচো যদি আতর মাখে, তবু কি তার গন্ধ ঢাকে
১৭৮৮ ছুঁচো মেরে হাতে গন্ধ
১৭৮৯ ছুঁচোর কেত্তন
১৭৯০ ছুঁচোর গু ঔষধে লাগে, ছুঁচো গিয়ে পর্বতে হাগে
১৭৯১ ছুঁচোর গু পর্বত
১৭৯২ ছুঁচোর গোলাম চামচিকে, তার মাইনে চৌদ্দ সিকে
১৭৯৩ ছেঁদো কথার মাথায় জটা, ছাড়াতে গেলে বিষম ল্যাটা
১৭৯৪ ছেলে আমার তোতাপাখি
১৭৯৫ ছেলে মারে কাপড় ছেঁড়ে, আপনার ক্ষতি আপনি করে
১৭৯৬ ছেলের চেয়ে ছেলের গু ভারী
১৭৯৭ ছেলের চেয়ে ছেলের মাথা ভারী
১৭৯৮ ছেলের মত হাত-পা, বুড়োর মত কথা
১৭৯৯ ছেলের হাতের মোয়া
১৮০০ ছেঁড়া কাঁথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখা
১৮০১ ছেঁড়া কাপড়ে রুখু মাথা
১৮০২ ছেঁড়া কচুর পাত, এক মাগকে ভাত দেয় না, আবার মাগের সাধ !
১৮০৩ ছেঁড়া চুলে খোঁপা বাঁধা ( বা বিউনী গাঁথা)
১৮০৪ ছেঁড়া বস্তায় ( বা ধুকড়ীর ভিতর) খাসা চাল
১৮০৫ ছেঁড়ে কথা বলা
১৮০৬ ছেঁড়ে যাওয়া জুতোয় পা গলানো
১৮০৭ ছেঁড়ে দিয়ে ধরা
১৮০৮ ছেঁড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি
১৮০৯ ছোঁক ছোঁক করা
১৮১০ ছোট কাঁটাটি ফোটে পায়, তুলে ফেল নইলে দায়
১৮১১ ছোট নদির তরঙ্গ নাই তরঙ্গ দ্যাক খাড়ির, ভাল ম্যানষের ঠাট নাই ঠাট দ্যাক হাড়ির।
১৮১২ ছোট মুখে বড় কথা
১৮১৩ ছোট সরাটি ভেঙ্গে গেছে, বড় সরাটি আছে/ নাচো-কোদো কেন বউ, আমার হাতের আন্দাজ আছে
১৮১৪ ছোঁয়াচে রোগ
১৮১৫ ছ্যাদা ঘটি চোরা গাই, চোর পড়শী, ধূর্ত ভাই । মূর্খ ছেলে, স্ত্রী নষ্ট, এই কয়টি বড় কষ্ট
১৮১৬ ছ্যাড়্যা দিয়া ধ্যার‌্যা ধরা।
১৮১৭ ছুটির ঘণ্টা বাজানো
১৮১৮ ছ্যল যদি হয়, পাটা মোছা খ্যালেই হয়।
১৮১৯ ছ্যলডা বড়ই বোজে, এক জোনের কাছে ধার লিয়া আর এক জোনক সোজে।
১৮২০ ছল করে জল আনা
১৮২১ ছলের নাম পোয়াতীর কাম।
১৮২২ জংলা কক্ষনো পোষ মানে না
১৮২৩ জগাখিচুড়ি
১৮২৪ জগত জুড়ে জাল ফেলেছে, পালিয়ে বাঁচবি কোথা?
১৮২৫ জগতে ভাল কে , যার মনে লাগে যে
১৮২৬ জগদ্দল পাথর
১৮২৭ জগন্নাথে গেলে হাড়ীর ঝাঁটা খেলে
১৮২৮ জঙ্গলা কখনও পোষ মানে? সদা মন তার কেওড়া বনে
১৮২৯ জাগন্ত ঘরে চুরি নাই
১৮৩০ জাত গোয়ালা কাঁজি ভক্ষণ
১৮৩১ জাত ত বাক্সের ভিতর
১৮৩২ জাত ভাঁড়িয়ে কায়েত
১৮৩৩ জাত হারানো
১৮৩৪ জাতও গেল, পেটও ভরল না
১৮৩৫ জাতে ওঠা
১৮৩৬ জাতে মাতাল তালে ঠিক, জাত গেলে ছুটে এদিক বেদিক (নেত্রকোনা)
১৮৩৭ জাতের ঢাঁসা, বাঁশের ট্যারা।
১৮৩৮ জাতের পোলা আব্বা কয়, কুক্ষনের পোলা শালা কয়
১৮৩৯ জানিনে পারিনে নেইকো ঘরে/ এ তিন ওজরে দেবতা হারে
১৮৪০ জানিবে শমন ভয়, দুর্জনের আশ্রয়
১৮৪১ জানলেই ভয়, না জানলে নয় ।
১৮৪২ জামা পাল্টানো
১৮৪৩ জামাইয়ের জন্য মারে হাস, গুষ্টি শুদ্ধ খায় মাস
১৮৪৪ জামার কোন খবর নাই, বোতাম নিয়া দৌড় পারে।
১৮৪৫ জামের খোসা ফেলে খাওয়া
১৮৪৬ জাল ছাড়ানো
১৮৪৭ জাল ছেঁড়া পলো ভাঙা (দুর্ধর্ষ লোক)
১৮৪৮ জাল ছেঁড়া পলো ভাজা
১৮৪৯ জাল ছড়ানো
১৮৫০ জাল রচনা করা
১৮৫১ জালিমে গোনাহ করে না বুইঝা আলিমে গোনাহ করে বুইঝা।
১৮৫২ জালমাছের পিটত কুঁজ, অ্যাটা-কচু দিয়া স্বাদ বোজ।
১৮৫৩ জাহাজের পাছে নজর
১৮৫৪ জাহাজের সঙ্গে জালি বোট
১৮৫৫ জায়গা চিনি বইয়ো, মানুষ চিনি কইয়ো।
১৮৫৬ জাঁয়ি-জরা চদ্য পুরুষের ঘোড়া।
১৮৫৭ জায়ের গু জায়ে খায়, নন্দের গু গড়াগড়ি যায়।
১৮৫৮ জিংক্যা জাতের সিংক্যা বোজে।
১৮৫৯ জিব পুড়ল আপ্ত দোষে, কি করবে আমার হরিহর দাসে
১৮৬০ জিব বার হওয়া
১৮৬১ জিবে জল আসা
১৮৬২ জিলিপের প্যাঁচ
১৮৬৩ জিয়ন্ত মাছে পোকা পড়ানো
১৮৬৪ জিয়ন্তে মরা
১৮৬৫ জীব দিয়েছেন যিনি/ আহার দেবেন তিনি
১৮৬৬ জীবে দাঁতে সম্বন্ধ
১৮৬৭ জীয়ন্তে দিলে না তুড়ি, ম'লে দেবে বেনাগাছ মুড়ি ।
১৮৬৮ জেদের ভাত খাওয়া ভাল।
১৮৬৯ জেলের আগে গেলেও দোষ, জেলের পাছে গেলেও দোষ।
১৮৭০ জেলের পাছায় টোনা, নিকারির কানে সোনা
১৮৭১ জৈষ্ঠতে তারা ফুটে/ তবে জানবে বর্ষা বটে।
১৮৭২ জো পেলে জোলায় বোনে
১৮৭৩ জোঁকের গায়ে জোঁক লাগে না।
১৮৭৪ জোর যার মুল্লুক তার
১৮৭৫ জোড়া আর তালি, এই নিয়ে গৃহস্থালী।
১৮৭৬ জোড়া তালি দেওয়া
১৮৭৭ জোয়ার মাত্রেই ভাঁটা আছে
১৮৭৮ জোয়ারের জল কতক্ষণ
১৮৭৯ জোয়ারের পানি নারীর যৌবন
১৮৮০ জোয়ে জো ধরে।
১৮৮১ জ্ঞান দেওয়া
১৮৮২ জ্ঞান হীন উত্সাহ লাগাম ছেঁড়া ঘোড়ার মতো।
১৮৮৩ জ্ঞানই বল
১৮৮৪ জট খোলা
১৮৮৫ জুটি বাঁধা
১৮৮৬ জ্যৈষ্ঠে খরা, আষাঢ়ে ভরা/ শস্যের ভার সহে না ধরা।
১৮৮৭ জ্যোৎস্নাতে ফটিক ফোটে, চোরের মায়ের বুকটি ফাটে
১৮৮৮ জুতো কে পায়ের তলায় রাখতে হয় ।
১৮৮৯ জুতো মারা
১৮৯০ জুতো মেরে গরু দান
১৮৯১ জুতো মেরেছে, অপমান ত করে নি
১৮৯২ জুতো সেলাই থেকে চন্ডী পাঠ ।
১৮৯৩ জন, জামাই ভাগনা তিন নয় আপনা
১৮৯৪ জন্ম গেল ছেলে খেয়ে, আজ বলে ডাইন
১৮৯৫ জনম গ্যাল কচু খেতে, গাও চুলকায় আউশের ভাতে।
১৮৯৬ জনম দুখিনী সীতা / নাই পিতা নাই মাতা
১৮৯৭ জন্ম মৃত্যু বিয়ে, তিন বিধাতা নিয়ে
১৮৯৮ জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো
১৮৯৯ জন্মে দেখেনি লহার মুখ, কোদালকে বলে গুনছুঁচ
১৯০০ জন্মের মধ্যে কর্ম নিমুর ( বা নিমাইয়ের) চৈত্র মাসে রাস।
১৯০১ জন্মের শোধ
১৯০২ জপ নেই তপ নেই, ভস্ম মাখা গায়
১৯০৩ জপের সঙ্গে খোঁজ নেই,  ফটিকে রাঙ্গা থোপ
১৯০৪ জপতপ কর কি, মরতে জানলে হয়।
১৯০৫ জ্বালা দিতে নাই ঠাই, জ্বালা দেয় সতীনের ভাই
১৯০৬ জ্বরে বউ ন্যাঙটা হচে, সেই থ্যাক্যা অব্যাস হচে।
১৯০৭ জমি (বা ভূই) অভাবে উঠোন চষা
১৯০৮ জমি আলার সাঁতে হাতী আলা পারে না।
১৯০৯ জমি কর ক্যান্দর আর বউ কর বান্দর।
১৯১০ জমি রক্ষা করা
১৯১১ জমির মদ্যে লালী আর কুটুমের মদ্যে শালী।
১৯১২ জল অনেক দূর গড়ানো
১৯১৩ জল এগোয় না তৃষ্ণা এগোয়
১৯১৪ জল খেয়ে জাতি জিজ্ঞাসা করা
১৯১৫ জল খেয়ে জলের বিচার 
১৯১৬ জল গড়ানো
১৯১৭ জল ঘোলা করে মাছ ধরা
১৯১৮ জল ঘোলা হওয়া
১৯১৯ জল জল বৃষ্টির জল, বল বল বাহুবল
১৯২০ জল ঢেলে দেওয়া
১৯২১ জল দিয়ে জল বার করা
১৯২২ জল নেড়ে জোকের বল বুঝা
১৯২৩ জল ভাত
১৯২৪ জল মেপে পা ফেলা
১৯২৫ জল, জোলাপ জুয়াচুরি, তিন নিয়ে ডাক্তারি
১৯২৬ জলা জমিতে জল জমে
১৯২৭ জলে কুমীর ডাঙায় বাঘ 
১৯২৮ জলে জল মিশে যায়
১৯২৯ জলে যাওয়া
১৯৩০ জলে তেলে মিশ খায় না
১৯৩১ জলে পাথর পচে না
১৯৩২ জলে পড়া
১৯৩৩ জলে ফেলা
১৯৩৪ জলে বাস করে কুমীরের সাথে বিবাদ
১৯৩৫ জলের আলপনা
১৯৩৬ জলের কুমীর ডাঙায় এলো
১৯৩৭ জলের গতি নীচের দিকে
১৯৩৮ জলের ছিটে দিয়ে লগির গুঁতো খাওয়া
১৯৩৯ জলের তিলক
১৯৪০ জলের দাগ
১৯৪১ জলের দাঁত বেরুনো
১৯৪২ জলের দাম
১৯৪৩ জলের রেখা খলের পিরীত
১৯৪৪ জলের শত্রু পানা, মানুষের শত্রু কানা 
১৯৪৫ জড় ভরত
১৯৪৬ জয়কেতে
১৯৪৭ জুয়াচোরের বাড়ি ফলার, না আঁচালে বিশ্বাস নেই
১৯৪৮ জুয়া-পাশা-তাস, এই তিনে সর্বনাশ।
১৯৪৯ জয়ের কালে ক্ষয় নাই, মরার কালে ওষুধ নাই
১৯৫০ ঝকমারির মাসুল
১৯৫১ ঝাঙড়ে ঝাঙড়ে ম্যাট্যাল কাদ।
১৯৫২ ঝাঁজর কয় সুঁই রে, তোর গোয়া ক্যান ফুটা?
১৯৫৩ ঝাঁটা দিয়ে বিষ ঝাঁড়া
১৯৫৪ ঝাল ঝাড়া
১৯৫৫ ঝাল দেখেছ, না কড়ি দেখেছ
১৯৫৬ ঝালে ঝোলে অম্বলে
১৯৫৭ ঝাল-ভাত খাওয়া
১৯৫৮ ঝাড়ে মূলে
১৯৫৯ ঝাড়ের দোষ
১৯৬০ ঝাড়ের বাঁশ পড়ে না
১৯৬১ ঝি জব্দ কিলে, বউ জব্দ শিলে, পাড়াপড়শি জব্দ হয় চোখে আঙুল দিলে
১৯৬২ ঝিকে মেরে বউকে শেখানো
১৯৬৩ ঝি-র ঝি করবে কি
১৯৬৪ ঝেড়ে কাশা
১৯৬৫ ঝোপ বুঝে কোপ মারা ।
১৯৬৬ ঝোলা থেকে বেড়াল বার করা
১৯৬৭ ঝোলে অম্বলে এক করা
১৯৬৮ ঝোলে ঝালে অম্বলে, সব ঠায় বেগুণ চলে
১৯৬৯ ঝড় তোলা
১৯৭০ ঝড়ে কলাগাছ পড়ে, ফকিরের কেরামতি বাড়ে ।
১৯৭১ ঝড়ে বক পড়ে, ফকিরের ক্যারামতি বাড়ে।
১৯৭২ ঝড়ের মুখে দাঁড়ানো
১৯৭৩ ঝড়ের সময় সবাই ধার্মিক।
১৯৭৪ ঝড়ো কাক
১৯৭৫ টক ঘোল, তার ছেঁদা মালা
১৯৭৬ টক টসো আঁটিসারা, শস্য শূন্য আঁশ ভরা, এই আম বিলাবার ধারা
১৯৭৭ যক দেওয়া
১৯৭৮ টকের জ্বালায় দেশ ছাড়লাম, তেঁতুল তলায় বাস
১৯৭৯ যক্ষের (যখের) চোখে ঘুম নাই
১৯৮০ যক্ষের (যখের) ধন
১৯৮১ যখন আদর জুটে, ফুটকলাই দিয়ে ফুটে; যখন আদর টুটে, ঢেঁকি দিয়ে কুটে
১৯৮২ যখন কপাল মন্দ হয়, বন্ধুলোকে মন্দ কয়
১৯৮৩ যখন যার কপাল ধরে, শুকনো ডাঙায় ডিঙি সরে
১৯৮৪ যখন যার কপাল বাঁকে, দূর্বাবনে বাঘ থাকে
১৯৮৫ যখন যার তখন তার
১৯৮৬ যখন যার পড়তা হয়, ধুলামুঠা ধরে সোনামুঠা হয়
১৯৮৭ যখন যার পড়তা হয়, ধুলো ধরলেই সোনা হয়
১৯৮৮ যখন যেমন, তখন তেমন
১৯৮৯ যখন তখন করে পাপ, সময় বুঝে ফলে শাপ
১৯৯০ যখন বিধি মাপায়, তখন উপরি উপরিই চাপায়
১৯৯১ যখনকার যা তখনকার তা
১৯৯২ যুগীর গানে ভণিতা কি?
১৯৯৩ যুগরে খাইছে ভূতে/ বাপরে মারে পুতে।
১৯৯৪ যা কাছে পাই চিবিয়ে গিলি, জুতো থেকে পানের খিলি
১৯৯৫ যা করিবে বান্দা তা-ই পাইবে।/ সুই চুরি করিলে কুড়াল হারাইবে।
১৯৯৬ যা ছিল আমানি পান্তা মায়ে ঝিয়ে খেনু, ঘরজামাই রামের তরে ধান শুকাতে দিনু
১৯৯৭ যা জানে, যাতা জানে, যে পিষে সেই জানে
১৯৯৮ যা নাই ভারতে, তা নাই ভারতে
১৯৯৯ যা নাইকো দেশে পেতে, তাই চায় ছেলের খেতে
২০০০ যা নেই ভারতে, তা নেই ভারতে

2 comments:

  1. প্রবাদ, প্রবচন, বাগধারা, যেটাই হোক, সবগুলোর অর্থ অথবা কোন ক্ষেত্রে বব্যবিহার হয়, দেয়া থাকলে ভাল হতো... অর্থ ছাড়া খুব বেশি লাভবান হওয়া যাবে না...

    ReplyDelete