১০০১ | কুটুম্বের মধ্যে শালা, গহনার মধ্যে বালা। |
১০০২ | কুঠে মুরগীর ঠোঁটে বল |
১০০৩ | কত জনে কত কতা কত মন্তে কয় বুড়ো বেইট্যে নিজের কতা মনে ধুনি লয়। |
১০০৪ | কত জলে কত মুসুরি ভেজে দ্যাখ |
১০০৫ | কত ধানে কত চাল |
১০০৬ | কত ধানে কত চাল (জান না ?) কোন কাজের হিসাব রাখ না । কত শত গেল রথী, শেওড়াতলার চক্রবর্তী । |
১০০৭ | কত ব্রত করলি যশী, বাকি ভূমি- একাদশী |
১০০৮ | কত রঙ্গ দেখালি মাসি ! |
১০০৯ | কত রাঘব বোয়াল পড়ে রইলো—চুনো পুঁটি নিয়ে টানাটানি পরেছে. |
১০১০ | কত রবি জ্বলে রে, কেবা আঁখি মেলে রে |
১০১১ | কত সাধ ছিল রে চিতে, মলের আগে চুটকি দিতে |
১০১২ | কত সাধ যায় রে চিতে, বেগুন গাছে আঁকশি দিতে |
১০১৩ | কতই বা দেখব আর, ছুঁচোর গলায় রত্নহার |
১০১৪ | কতই সাধ হয় রে চিতে, ফোকলা দাঁতে মিশি দিতে |
১০১৫ | কতক্ষণ রহে শিলা শূন্যেতে মারিলে ? |
১০১৬ | কতা কয়লে কতা বাজে, হাল বায়লে গ্যাঁড়া বাজে"; |
১০১৭ | কুত্তা হাগে না খিদের ডরে । |
১০১৮ | কুত্তার কামড় হিঁটুর নিচে। |
১০১৯ | কুত্তার খাইয়া কাম নাই, দৌড় ছাড়া হাঁটা নাই। |
১০২০ | কুত্তার ল্যাজত পাটা ব্যান্দ্যা দিলেও সোজা হয় না। |
১০২১ | কুত্তারে যতই তোলা দাও, ও যাবে ঠিক গু খেতে । |
১০২২ | কুত্তায়ে শোঙ্গে না, জজের উকিল। |
১০২৩ | কথা টলার চেয়ে পা টলা ভাল |
১০২৪ | কথা পাড়া |
১০২৫ | কথা বেচে খাওয়া |
১০২৬ | কথা শোনানো |
১০২৭ | কথা শুনে পেটের ভাত চাল হয়ে যায় |
১০২৮ | কথা শুনে হরিভক্তি উড়ে গেল |
১০২৯ | কথার কথা, কাজের নয় |
১০৩০ | কথার গুনে বার্তা নষ্ট |
১০৩১ | কথার চেয়ে কাজের গলা দরাজ। |
১০৩২ | কথার দোষে কার্য নষ্ট, ভিক্ষায় নষ্ট মান । গিন্নির দিসে গৃহ নষ্ট লক্ষ্মী ছেড়ে যান । |
১০৩৩ | কথার নেই মাথা, গরমে গায়ে কাঁথা |
১০৩৪ | কথার হাত পা বের করা |
১০৩৫ | কথায় কথা বাড়ে, ক্রোধে হয় ঝড়, কথা না বাড়িয়ে সখি যাও এবে ঘর |
১০৩৬ | কথায় কথা বাড়ে, খেলে বাড়ে মেদ |
১০৩৭ | কথায় কথায় জেঠু সাজা |
১০৩৮ | কথায় চিঁড়ে ভেজে না |
১০৩৯ | কুঁদের মুখে বাঁক থাকে না |
১০৪০ | কদম গাছের কানাই |
১০৪১ | কনের ঘরের মাসি, বরের ঘরের পিসি |
১০৪২ | কনের মা কান্দে আর টাকার পুঁটুলি বান্দে |
১০৪৩ | কুনো ব্যাঙ |
১০৪৪ | কপাল করিছি দুখতা, প্যাট করিছি সুখতা। |
১০৪৫ | কপাল গুনে গোপাল ঠাকুর |
১০৪৬ | কপাল চাপড়ান |
১০৪৭ | কপাল ছাড়া পথ নাই |
১০৪৮ | কপাল জোরে বাঁচা |
১০৪৯ | কপাল যদি হীনত পড়ে, চামচিকাও ধ্যর্যা ড্যাব্যাই। |
১০৫০ | কপাল ঠুকে কাজে নামা |
১০৫১ | কপাল থুয়ে পাছায় চন্দন |
১০৫২ | কপাল ভাঙলে জোড়া লাগে না। |
১০৫৩ | কপাল সঙ্গে সঙ্গে যায় |
১০৫৪ | কপালে আছে হাড়, কী করবে চাচা সাকিদার? |
১০৫৫ | কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়া |
১০৫৬ | কপালে টিপ সবাই পরে, কপাল গুণে চিকচিক করে |
১০৫৭ | কপালে যদি থাকে ঘি, না খেয়ে করব কি? |
১০৫৮ | কপালে যদি না থাকে ঘি, ঠকঠকিয়ে করব কি? |
১০৫৯ | কপালে নাইকো ঘি, ঠকঠকালে হবে কি ? |
১০৬০ | কপালের এমনি ফের, যাব বিয়ে করতে কাটি শঙ্কর ঘোষের বেড় । |
১০৬১ | কপালের ভাঁজ বাড়ানো |
১০৬২ | কপালের লিখন না যায় খন্ডন |
১০৬৩ | কপট প্রেমে লুকোচুরি, মুখে মধু প্রাণে ছুরি |
১০৬৪ | কৃপণের ধন বর্বরে খায়, কৃপণ করে হায় হায় |
১০৬৫ | কুপুত্র যদ্যপি হয়, কুমাতা কক্ষনো নয় । |
১০৬৬ | কূপমণ্ডূক |
১০৬৭ | কফিনে শেষ পেরেক পোঁতা |
১০৬৮ | কুবেরের ধন |
১০৬৯ | কুব্জার মন্ত্রণা |
১০৭০ | কবর থেকে ওঠা |
১০৭১ | কমোডে বসে কলকাতা বুঝে নেওয়া |
১০৭২ | কম্বলের লোম বাছতে গাঁ উজাড় |
১০৭৩ | কম্বলের লোম বাছলে থাকে কি? |
১০৭৪ | কুম্ভকর্ণের নিদ্রা |
১০৭৫ | কুম্ভকর্ণের নিদ্রাভঙ্গ |
১০৭৬ | কর গোবিন্দ বাপের শ্রাদ্ধ, আরও বামুন আছে |
১০৭৭ | কর যদি তাড়াতাড়ি, ভুলের হবে বাড়াবাড়ি |
১০৭৮ | করে না মাই মলে সারা রাত কুয়ারা করে। |
১০৭৯ | করছে কিসের জাঁক, ময়না টিয়ে উড়িয়ে দিয়ে খাঁচায় পোষে কাক । |
১০৮০ | কর্জ করে যেই কষ্ট পায় সেই |
১০৮১ | কর্তা যে ঘি খান তা এক আঁচড়েই মালুম । |
১০৮২ | কর্তার ইচ্ছায় কর্ম, উলু বনে কীর্তন |
১০৮৩ | কর্তার পাদের গন্ধ নাই। |
১০৮৪ | করলে যত্ন মেলে রত্ন |
১০৮৫ | কূল কিনারা |
১০৮৬ | কলকাঠি নাড়ানো |
১০৮৭ | কলকে পাওয়া |
১০৮৮ | কলা খাওয়া |
১০৮৯ | কলা দেখানো |
১০৯০ | কলা পোড়া খাওয়া |
১০৯১ | কলা বউ |
১০৯২ | কলা রুয়ে না কেট পাত/ তাতেই কাপড়, তাতে ভাত। |
১০৯৩ | কলাপাতা, কাঠের আঁটি এই নিয়ে বৈদ্যবাটি |
১০৯৪ | কলাপোড়া খাও |
১০৯৫ | কলার ভেলায় সাগর পার |
১০৯৬ | কলায় দলা, হলুদে ছাই, বউরে সেবিলে, পুতেরে পাই । |
১০৯৭ | কলি কাল |
১০৯৮ | কলিকাল, ছাগলে চাটে বাঘের গাল। |
১০৯৯ | কলির বউ ঘরভাঙানি |
১১০০ | কুলীনের লক্ষণ (সদাচার, বিনয়, বিদ্যা, খ্যাতি, তীর্থদর্শন, শাস্ত্রানুমোদিত ধর্মে আসক্তি, বেদাধ্যয়ণ, তপস্যা এবং দান ) |
১১০১ | কুলে কালি দেওয়া |
১১০২ | কুলের কালিও ভাল। |
১১০৩ | কলের পুতুল |
১১০৪ | কুলের বার হওয়া |
১১০৫ | কলের মানুষ |
১১০৬ | কলজের জোর |
১১০৭ | কলমে কায়স্থ চিনি গোঁপেতে রাজপুত । চিকিৎসক চিনতে পারি যার ওষুধ মজবুত |
১১০৮ | কলমের খোঁচা |
১১০৯ | কলুর ছেলে, গয়লার গাই, গৃহস্থকে পুষতে নাই |
১১১০ | পোষ্যপুত্র, ঘর জামাই, কটা শুদ্র আর বেঁটে মুসলমান- এই চার শালাই সমান । |
১১১১ | কলুর বলদ |
১১১২ | কল্লার (বা দুষ্টের) ঘাড় বোল্লায় ( বা বোলতায় ) ভাঙ্গে । |
১১১৩ | কলসির জল গড়াতে গড়াতেই শেষ |
১১১৪ | কুশীলব |
১১১৫ | কুশো, কেশে, বেনা; অভাবে সন্না । টাকা-পয়সা কড়ি, অভাবে গড়াগড়ি । |
১১১৬ | ক্ষেত আর পুত।/ যত্ন বিনে যমদূত।। |
১১১৭ | ক্ষেতের চাষে দুঃখ নাশে |
১১১৮ | ক্ষেপই হারে, জনম হারে না |
১১১৯ | কষ্ট দিয়ে দান, আর পিত্তি মেরে ভোজন |
১১২০ | কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলে না |
১১২১ | কষ্ট বই ইষ্ট নাই |
১১২২ | কৃষ্ণকথা মধুরবানী, তুমি বল আমি শুনি |
১১২৩ | কষতে কষতে বাঁধন ছেঁড়ে |
১১২৪ | ক্ষুদ খেয়ে পুঁজি করে, দুপুরুষে খরচ করে |
১১২৫ | ক্ষুধা পেলে দুহাতে খেতে চায় |
১১২৬ | ক্ষুধার ধার ছুঁতে কাটে |
১১২৭ | ক্ষমার বড় গুণ নাই, দানের বড় পূণ্য নাই |
১১২৮ | কুসংবাদ বাতাসের আগে ধায় |
১১২৯ | কুসঙ্গে থাকার চেয়ে একা থাকা ভাল |
১১৩০ | কুঁড় খেয়ে ভুঁড়ো |
১১৩১ | কুড়কুড়ি মরবে, নাঙে বাড়ি ছ্যাড়বে। |
১১৩২ | কুড়াল দিয়ে কখনো বন্ধুর কপালে বসা মাছি মারতে যেয়ো না । |
১১৩৩ | কড়ি দিয়ে কানা গরু কেনা |
১১৩৪ | কড়ি দিয়ে কিনব দই, গোয়ালিনী মোর কিসের সই ? |
১১৩৫ | কড়ি দিয়ে খাই দই, কই করবে মোর গয়লা সই । |
১১৩৬ | কড়ি দিয়ে হেটে নদী পার |
১১৩৭ | কড়ি নেবে গুণে, পথ চলবে জেনে |
১১৩৮ | কড়ি ফটকা চিঁড়ে দই, কড়ি বিনে বন্ধু কই । |
১১৩৯ | কড়ি হলে (দিলে) বাঘের দুধ মেলে |
১১৪০ | কুড়িতে বুড়ি, মরলে মুড়ি |
১১৪১ | কড়ির জিনিস পড়িস না |
১১৪২ | কড়ির মাথায় বুড়োর বিয়ে |
১১৪৩ | কুড়ে কৃষাণ অমাবস্যা খোঁজে |
১১৪৪ | কুঁড়ে গরুর এঁটুলি সার |
১১৪৫ | কুঁড়ে ঘরে বাস, খাট পালঙ্কের আশ |
১১৪৬ | কুড়ে পাটুনীর মুখে আঁটুনি |
১১৪৭ | কুঁড়ের অন্ন হয় না |
১১৪৮ | কুড়ের পাতে বসে খেও, বেয়োর কাছে না যেও |
১১৪৯ | কুড়ের বাক্যে মরি পুড়ে |
১১৫০ | কুড়ের বাথান বৈদ্যনাথে |
১১৫১ | কুঁড়ের বাদশা |
১১৫২ | কুড়েরে কুড়ে, বায় বয়, না, দোরটা দিলে ভাল হয় । |
১১৫৩ | কুড়েরে বলে কুড়ে-- আমি ঘুমাই, তুই দোর তাড়া দে । |
১১৫৪ | কুয়ো (কুয়াশা) হয়, আমে ভয়, তাল তেঁতুলের কিছুই নয় |
১১৫৫ | কুয়োর ব্যাঙ |
১১৫৬ | কয়নি আলা বড় লয়, সয়নি আলা বড়। |
১১৫৭ | কয়লা ছাড়ে না ময়লা |
১১৫৮ | কয়লা ধুলে ময়লা যায় না । |
১১৫৯ | খাই দাই কাঁসি বাজাই, রগড়ের ধার ধারি না |
১১৬০ | খাই দাই ডুগডুগি বাজাই |
১১৬১ | খাই দাই বাঁশি বাজাই |
১১৬২ | খাই দাই ভুলিনি, তত্ত্ব কথা ছাড়িনি |
১১৬৩ | খাওয়া মুখেতে মুগের ডাল, খাব আর পাড়ব গাল |
১১৬৪ | খাওয়াবে হাতির ভোগে, দেখবে বাঘের চোখে |
১১৬৫ | খাঁচায় পুরে খোঁচা মারা |
১১৬৬ | খাচ্ছিল তাঁতী তাঁত বুনে, কাল হল এঁড়ে বলদ কিনে । |
১১৬৭ | খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি |
১১৬৮ | খাট ভাঙ্গলে ভূমিশয্যা |
১১৬৯ | খাটে খাটায় সোনার ক্ষিতি ( বা লাভের গাঁতি), তার অর্ধেক মাথায় ছাতি, ঘরে বসে পুছে বাত, তার কপালে হা ভাত |
১১৭০ | খাডাইশ্যা কুত্তার আগুইন্যা পাদ |
১১৭১ | খাতায় কলমে |
১১৭২ | খাতায় নাম লেখানো |
১১৭৩ | খাঁদা নাকে তিলক পরা |
১১৭৪ | খাঁদা নাকে নথ, আর গোদা পায়ে মল |
১১৭৫ | খাব না খাব না অনিচ্ছে, তিন রেক চেলে একটা উচ্ছে। |
১১৭৬ | খাবার বেগুন, আর বেচবার বেগুন |
১১৭৭ | খাবার বেলায় নেবার মা, উলু দেবার বেলায় মুখে ঘা |
১১৭৮ | খাবার বেলায় মস্ত হা, উলু দেবার বেলায় মুখে ঘা |
১১৭৯ | খাবার সময় শোবার চিন্তা |
১১৮০ | খারাপ ছুতোর বেশি আবর্জনা তৈরি করে |
১১৮১ | খাল কেটে কুমীর আনা |
১১৮২ | খাল পার হয়ে কুমীরকে কলা দেখানো |
১১৮৩ | খালি কলসি বাজে বেশি |
১১৮৪ | খালি পেটে ধর্ম হয় না |
১১৮৫ | খালি পেটে পানি খায়/ যার যার বুঝে খায়। |
১১৮৬ | খালি মাথার চেয়ে খালি টাকার থলে অনেক ভাল |
১১৮৭ | খালি হাতে ফেরা |
১১৮৮ | খায় দায় লাল মিয়া, মোটা হয় জব্বার। |
১১৮৯ | খায় না খায় সকালে নায়, হয় না হয় তিনবার যায়, তার কড়ি কি বৈদ্যে পায় ? |
১১৯০ | খায় না দেয় না পাপী সঞ্চয় করে, তার ধন খায় চোরে আর পরে |
১১৯১ | খায় মালসাট মেরে, উঠে ধরে হাঁটু। |
১১৯২ | খায় লয় চাঁদ রায়ের, নাম লয় কেদার রায়ের |
১১৯৩ | খিচুড়ি পাকানো |
১১৯৪ | খিদে থাকলে নুন দিয়ে ভাত খাওয়া যায় |
১১৯৫ | খিদের চোটে পাটকেলে কামড় |
১১৯৬ | খিদের মাথায় |
১১৯৭ | খিড়কি দিয়ে হাতি গলে সদরে বাঁধে সূচ |
১১৯৮ | খুচিয়ে ঘা করা |
১১৯৯ | খুচরো কাজের মুজরো নাই |
১২০০ | খেঁকি কুকুরের ঘেউ ঘেউ সার |
১২০১ | খেজুর গাছ তেলপানা হয়েছে |
১২০২ | খেজুরে আলাপ |
১২০৩ | খেটে খাওয়া যাদের বরাত, কাটবে না তাদের দুঃখের রাত |
১২০৪ | খেটে মরে হাঁস, ডিম খায় দারোগা বাবু । |
১২০৫ | খেতে খেতে লোভ বাড়ে, কেঁদে কেঁদে শোক |
১২০৬ | খেতে পায় না পচা পুঁটি হাতে পারে হীরের আংটি |
১২০৭ | খেতে পেলে শুতে চায় |
১২০৮ | খেদাই না, তোর উঠন চষি । |
১২০৯ | খেলা ভাঙার খেলা |
১২১০ | খেলতে জানলে কানাকড়ি দিয়েও খেলা যায় |
১২১১ | খেয়ার কড়ি দিয়ে ডুব দিয়ে পার হওয়া |
১২১২ | খেয়ে দেয়ে একাদশী |
১২১৩ | খেয়ে দেয়ে যায় শুতে, বিধাতা নিয়ে যায় মুলো চুরি করতে |
১২১৪ | খৈয়ে বন্ধনে পড়া |
১২১৫ | খোঁটার জোরে মেড়া লড়ে । |
১২১৬ | খোঁটার বলে গাড়ল যুঝে |
১২১৭ | খোদা যা গড়বেন তা মনে মনেই জানেন |
১২১৮ | খোদাকে কে দেখেছে; আক্কেলে মালুম হয়। |
১২১৯ | খোদার উপর খোদকারি |
১২২০ | খোদার খাশি |
১২২১ | খোদার নাও দোয়ায় চলে |
১২২২ | খোলনলচে পাল্টানো |
১২২৩ | খোশ খবরের ঝুটাও ভাল । |
১২২৪ | খোষে তৈল নাই, কলাবড়ার সাধ |
১২২৫ | খোঁড়ার পা খানায় পড়ে |
১২২৬ | খঞ্জনের নৃত্য দেখে চড়াইও নৃত্য করে |
১২২৭ | খুঁট-আঁখুরে গাঁয়ের বালাই |
১২২৮ | খুঁটি না থাকলে ঘর আপনি পড়ে |
১২২৯ | খটমটিয়ে হাঁটে নারী, কটমটিয়ে চায়, মাস-খানেক ভিতর তার সিঁথির সিঁদুর যায় |
১২৩০ | খুদের জাউ পায় না, ক্ষীরের জন্য কাঁদে |
১২৩১ | খুন করলে খুনে, পরের কথা শুনে |
১২৩২ | খনা বলে চাষার পো/ শরতের শেষে সরিষা রো। |
১২৩৩ | খনা বলে শোনভাই/ তুলায় তুলা অধিক পাই। |
১২৩৪ | খনা বলে শুন কৃষকগণ/ হাল লয়ে মাঠে বেরুবে যখন/শুভ দেখে করবে যাত্রা/ না শুনে কানে অশুভ বার্তা।/ ক্ষেতে গিয়ে কর দিক নিরূপণ,/ পূর্ব দিক হতে হাল চালন/ নাহিক সংশয় হবে ফলন। |
১২৩৫ | খনা বলে শুনে যাও / নারিকেল মুলে চিটা দাও/ গাছ হয় তাজা মোটা/ তাড়াতাড়ি ধরে গোটা। |
১২৩৬ | খর নদীতে চর পড়ে না |
১২৩৭ | খরা ভুয়ে ঢালবি জল/ সারাবছর পাবি ফল। |
১২৩৮ | খরচের খাতায় নাম লেখানো |
১২৩৯ | খুরে খুরে দণ্ডবৎ, খুরে নমস্কার |
১২৪০ | খল যায় রসাতল |
১২৪১ | খড় কুটোর মত ভাসা |
১২৪২ | খড়্গ বাগিয়ে বসা |
১২৪৩ | খুঁড়িয়ে বড় হওয়া |
১২৪৪ | খড়ের আগুণ |
১২৪৫ | খড়ের আগুন যেমন জ্বলে তেমন নেভে |
১২৪৬ | খড়ের কার্ত্তিক |
১২৪৭ | খড়ের গাদায় সূচ খোঁজা । |
১২৪৮ | খড়ম পায়ে দিয়ে গঙ্গা পার |
১২৪৯ | খয়ের খাঁ |
১২৫০ | গু-এর এপিঠ ওপিঠ দুপিঠ সমান |
১২৫১ | গু-এর দু পিঠেই গন্ধ |
১২৫২ | গঙ্গা গঙ্গা, না জানি কত রঙ্গা চঙ্গা । |
১২৫৩ | গঙ্গা মড়া আলেন না |
১২৫৪ | গঙ্গাজলে গঙ্গা পূজা |
১২৫৫ | গঙ্গার আবার গঙ্গা লাভ |
১২৫৬ | গঙ্গার জল গঙ্গায় র'ল, পিতৃপুরুষ উদ্ধার হল |
১২৫৭ | গঙ্গার জলে স্নান, তুঙ্গার জল পান |
১২৫৮ | গঙ্গার দুকূল ভাঙ্গে না |
১২৫৯ | গঙ্গায় অনেক জল বয়ে যাওয়া |
১২৬০ | গঙ্গায় ডুব দেওয়া |
১২৬১ | গঙ্গায় ময়লা ফেললে গঙ্গার মাহাত্ম্য কমে না |
১২৬২ | গঙ্গায়ও মলুম, ভুতও হলুম |
১২৬৩ | গাঁ গড়ানে ঘন পা। যেমন মা তেমন ছা।। থেকে বলদ না বয় হাল, তার দুঃখ সর্ব্বকাল। |
১২৬৪ | গা ঘামানো |
১২৬৫ | গা ছুয়ে বলা |
১২৬৬ | গা ঝাড়া দিয়ে ওঠা |
১২৬৭ | গা ঢাকা দেওয়া |
১২৬৮ | গা ঢেলে দেওয়া |
১২৬৯ | গা বাঁচানো |
১২৭০ | গাঁ বড় তার মাঝের পাড়া, নাক নেই তার নাক নাড়া |
১২৭১ | গা ভারী হওয়া |
১২৭২ | গাং ডিঙ্গুলে কুমিরকে কলা দেখানো | |
১২৭৩ | গাই কিনবে দুয়ে, বলদ কিনবে বেয়ে |
১২৭৪ | গাই গোয়ালা ভাব থাকলে আধসের দুধ এক হাটু জলে |
১২৭৫ | গাই ছিল না হল গাই, চালুনি নিয়ে দুইতে যাই। |
১২৭৬ | গাই নেই তো বলদ দো |
১২৭৭ | গাই পালে মেয়ে/ দুধ পড়ে বেয়ে। |
১২৭৮ | গাই বাছুর ঠিক থাকলে দুধের অভাব নাই। |
১২৭৯ | গাই বাছুরে ভাব থাকলে মাঠে গিয়ে দুধ দেয় । |
১২৮০ | গাইতে গাইতে গায়েন আর বাজাতে বাজাতে বায়েন |
১২৮১ | গাইয়ে বাছুর লনা গোয়াইল্যার পেরেশানি |
১২৮২ | গাও নষ্ট কানায়, পুকুর নষ্ট পানায়। |
১২৮৩ | গাঙ দেখলে মুত আসে/ নাঙ দেখলে হাস আসে (নাঙ মানে - স্বামী) |
১২৮৪ | গাঙে গাঙে দেখা হয় তো বোনে বোনে দেখা হয় না |
১২৮৫ | গাছ থেকে পড়ে গেল জন পাঁচ- সাত, যার যেখানে ব্যথা তার সেখানে হাত। |
১২৮৬ | গাছ থেকে ফল ভারী নয় |
১২৮৭ | গাছ প্যাকলে সার আর মানুষ প্যাকলে অসার। |
১২৮৮ | গাছ-গাছালি ঘন রোবে না/ গাছ হবে তাতে ফল হবে না। |
১২৮৯ | গাছে উঠতে পারে না, বড় ছানাটি আমার । |
১২৯০ | গাছে ওঠে পড়তে, আর জামিন হয় মরতে |
১২৯১ | গাছে ওঠে পড়তে, জামিন দেয় মরতে |
১২৯২ | গাছে কাঁঠাল, গোঁফে তেল |
১২৯৩ | গাছে গাছে আগুন জ্বলে/ বৃষ্টি হবে খনায় বলে। |
১২৯৪ | গাছে গরু চরানো, মুখে ধান শুকানো |
১২৯৫ | গাছে চড়ানো; গাছে ওঠানো |
১২৯৬ | গাছে তুলে দিয়ে মই কেড়ে নেওয়া |
১২৯৭ | গাছে তুলতে সবাই আছে, নামাতে কেউ নেই |
১২৯৮ | গাছে না উঠতেই এক কাঁদি |
১২৯৯ | গাছে বেল পাকলে কাকের কি |
১৩০০ | গাছের পাড়া, তলারও কুড়ানো |
১৩০১ | গাছের পরিচয় ফলে |
১৩০২ | গাছের শত্রু লতা, মানুষের শত্রু কথা |
১৩০৩ | গাছেরও খাবে, তলারও কুড়াবে। |
১৩০৪ | গাঁজা খাওয়া |
১৩০৫ | গাঁজা গুলি অন্নভাঙা তিন নিয়ে ফরাসডাঙা |
১৩০৬ | গাঁজা তাড়ি প্রবঞ্চনা -- তিন নিয়ে সরশুনা |
১৩০৭ | গাঁজাখুরি গল্প |
১৩০৮ | গাজনের নেই ঠিক ঠিকানা, ডেকে বলে বাজনা বাজা |
১৩০৯ | গাজর, গন্ধি, সুরী/ তিন বোধে দূরী। |
১৩১০ | গাধা জল ঘোলা করে খায় |
১৩১১ | গাধা পিটিয়ে ঘোড়া করা |
১৩১২ | গাধা সকল বইতে পারে, ভাতের কাটি বইতে নারে |
১৩১৩ | গাধার খাটুনি খাটা |
১৩১৪ | গান, বাজনা সুজন এই তিন নিয়ে সিঙ্গারকোণ |
১৩১৫ | গান্ডে পিন্ডে খাওয়া |
১৩১৬ | গান্ধিগিরি |
১৩১৭ | গাল বাড়ায়ে চড় খাওয়া |
১৩১৮ | গাল মন্দ করা |
১৩১৯ | গালভরা কথা |
১৩২০ | গাড়িকাপড় লা, লা কাপড়গাড়ি |
১৩২১ | গায়ে আঁচ লাগা |
১৩২২ | গায়ে ওড়ে খড়ি, কলপ দেওয়া দাড়ি |
১৩২৩ | গায়ে কফিন বেঁধে ঘুরে বেড়ানো |
১৩২৪ | গায়ে গু মাখলে যমে ছাড়ে না |
১৩২৫ | গায়ে থুথু দেওয়া |
১৩২৬ | গায়ে ফুঁ দিয়ে বেড়ানো |
১৩২৭ | গায়ে মাখা |
১৩২৮ | গাঁয়ে মানে না, আপনি মোড়ল |
১৩২৯ | গায়ে হাওয়া লাগানো |
১৩৩০ | গায়ে হাত তোলা |
১৩৩১ | গায়ের কালি ধুলে যায়, মনের কালি ম'লে যায় |
১৩৩২ | গাঁয়ের গুণে গ'ড়ে গরু বিকায় |
১৩৩৩ | গায়ের গন্ধে ভূত পালায়, মাথায় ফুলের তেল |
১৩৩৪ | গায়ের জ্বালা |
১৩৩৫ | গিন্নি ভাঙল নাদা, ও কিছু নয় দাদা /মেয়ে ভাঙল কাঁসি, পড়ল একটা হাসি / বউ ভাঙল সরা, গেল পাড়া পাড়া |
১৩৩৬ | গিন্নির উপর গিন্নিপনা, ভাঙা পিঁড়েয় আলপনা |
১৩৩৭ | গিন্নির পাপে গেরস্থ নষ্ট |
১৩৩৮ | গিন্নীর হাতে রাঙ্গাপলা, বৌয়ের হাতে সোনার বালা |
১৩৩৯ | গেরস্ত কাওরা শোরে কড়ি |
১৩৪০ | গেল গেল রব ওঠা |
১৩৪১ | গেঁয়ো যোগী ভিখ পায়না |
১৩৪২ | গো নারিকেল নেড়ে রো/ আমা টুকরা কাঁঠাল ভো। |
১৩৪৩ | গোকুলে জল্পনা বাড়া |
১৩৪৪ | গোকুলের ষাঁড় |
১৩৪৫ | গোঁগা ছেলের নাম তর্কবাগীশ |
১৩৪৬ | গোজন্ম ঘুচে গন্ধর্ব জন্ম হল |
১৩৪৭ | গোদা পায়ে মল |
১৩৪৮ | গোদা পায়ের লাথি |
১৩৪৯ | গোদা বাড়ি ছাঁদন দাড়ি এখন তুমি কার, যখন যার কাছে থাকি, তখন আমি তার |
১৩৫০ | গোদের উপর বিষ ফোঁড়া |
১৩৫১ | গোপাল সিংহের বেগার |
১৩৫২ | গোঁফ খেজুরে |
১৩৫৩ | গোঁফ নেই কোন কালে, দাড়ি রেখেছে তোবড়া গালে |
১৩৫৪ | গোঁফে তা দেওয়া |
১৩৫৫ | গোবর গণেশ |
১৩৫৬ | গোবর দিয়া কর যতন, ফলবে দ্বিগুণ ফসল রতন। |
১৩৫৭ | গোবর দিয়ে ঘাস এলান |
১৩৫৮ | গোবর দিয়ে মুখের চাঁচ নেওয়া |
১৩৫৯ | গোবরে পোকার পদ্মমধু খেতে সাধ |
১৩৬০ | গোবরে পদ্মফুল ফোটা |
১৩৬১ | গোভাগ্য নেই, এঁটুলি ভাগ্য আছে । |
১৩৬২ | গো-মড়কে মুচির পার্বণ |
১৩৬৩ | গোলা ত' খা ডালা |
১৩৬৪ | গোলাও কমাবু ন্যা, ছ্যলও ক্যানব্যা দিবু ন্যা। |
১৩৬৫ | গোলে হরি বল । |
১৩৬৬ | গোলেমালে চণ্ডীপাঠ |
১৩৬৭ | গোসা ঘরে খিল দেওয়া |
১৩৬৮ | গোঁড়া কেটে আগায় জল ঢালা |
১৩৬৯ | গোড়ায় গলদ |
১৩৭০ | গোঁয়ার গোবিন্দ |
১৩৭১ | গোঁয়ারের মরণ খোঁয়াড়ে |
১৩৭২ | গোয়ালের ধারের ঘাস গরুতে খায় না। |
১৩৭৩ | গৌর হতে বাকি অনেক দিন |
১৩৭৪ | গৌরীসেনের টাকা |
১৩৭৫ | গজ কচ্ছপী |
১৩৭৬ | গুটি পোকা গুটি করে, নিজের ফাঁদে নিজে পড়ে |
১৩৭৭ | গড্ডলিকা প্রবাহ |
১৩৭৮ | গুণে কড়ি জলে ফেলি, সেও ভালো |
১৩৭৯ | গুণে নুন দিতে নাই |
১৩৮০ | গুণের ঘাট নাই |
১৩৮১ | গণেশের যাত্রা ভঙ্গ |
১৩৮২ | গতে বাঁধা |
১৩৮৩ | গতর নেই চোপায় দড়, মেঙ্গে খায় তার পালি বড় |
১৩৮৪ | গতর পোষা |
১৩৮৫ | গতরে মাওড়া পোকা (শুঁয়োপোকা) ধরা |
১৩৮৬ | গতস্য শোচনা নাস্তি ( যা হয়ে গেছে তার জন্য অনুশোচনা করতে নেই |
১৩৮৭ | গদাই লস্করি চাল |
১৩৮৮ | গুনি লোকের চড় খাওয়া যায়, বাঁদরের ভেংচি সহ্য হয় না |
১৩৮৯ | গুনে কড়ি জলে ফেলা |
১৩৯০ | গুনে নুন দিতে নেই, গুণের ঘাট নেই |
১৩৯১ | গন্ডারের চামড়া |
১৩৯২ | গব্য থাকলে আগে পাছে, কি করবে তার শাকে মাছে |
১৩৯৩ | গভীর জলের মাছ । |
১৩৯৪ | গুরু করবে চিনে, জল খাবে ছেনে, কড়ি লবে গুনে, পথ চলবে জেনে |
১৩৯৫ | গরু খোঁজা |
১৩৯৬ | গরু ছাগলের মুখে বিষ।/চারা না খায় রাখিস দিশ ।। |
১৩৯৭ | গুরু ছেড়ে গোবিন্দ ভজে, সে জন নরকে মজে |
১৩৯৮ | গুরু যা করে তা করো না, গুরু যা কয় সেড্যা কর। |
১৩৯৯ | গরু যার, গোবর তার |
১৪০০ | গরু না বিয়োতেই ঘিয়ের সর |
১৪০১ | গুরু মারা বিদ্যে |
১৪০২ | গরু মেরে জুতো দান |
১৪০৩ | গুরু মোতে দাঁড়িয়ে, শিস্য মোতে পাক দিয়ে |
১৪০৪ | গরু, জরু ধান রাখ বিদ্যমান |
১৪০৫ | গ্রামের নাম তেঘরে, তার আবার উত্তর পাড়া দক্ষিণ পাড়া |
১৪০৬ | গরীবের কথা বাসি হলে খাটে ( ভাল লাগে) |
১৪০৭ | গরীবের গরীবানা নুন দিয়া মিটাখানা। |
১৪০৮ | গরীবের ঘোড়া রোগ |
১৪০৯ | গরীবের রাঙতাই সোনা |
১৪১০ | গরজ বড় বালাই |
১৪১১ | গর্জায় কিন্তু বর্ষায় না । |
১৪১২ | গরজে গঙ্গা স্নান |
১৪১৩ | গরজে গয়লা ঢেলা বয় |
১৪১৪ | গরু-জরু-ক্ষেত-পুতা/ চাষীর বেটার মূল সুতা। |
১৪১৫ | গর্তের সাপ খুচিয়ে বার করা |
১৪১৬ | গরব কর যৌবনের ভরে, কাদঁতে হবে অঝোর ঝোরে |
১৪১৭ | গরম গরম কথা |
১৪১৮ | গরম দুধ ফুঁ দিয়ে খাওয়া |
১৪১৯ | গরম দুধে ঠোঁট পোড়ান |
১৪২০ | গরম ভাতে বিলাই ব্যাজার। |
১৪২১ | গরমাগরম |
১৪২২ | গুরুর কতা ল্যায় না কানে, জিউ যায় তার পুটকির টানে। |
১৪২৩ | গুরুর কথা না শুনে কানে, প্রাণ যায় তার হেঁচকা টানে |
১৪২৪ | গরুর পিঠে তুললে হাত। গিরস্থে কভু পায় না ভাত।। গাই দিয়া বায় হাল দু:খ তার চিরকাল। |
১৪২৫ | গ্রহণ লাগলে সবাই দেখে |
১৪২৬ | গ্রহণের চাঁদ |
১৪২৭ | গলগ্রহ |
১৪২৮ | গলা টিপলে এখনও দুধ বেরোয় |
১৪২৯ | গলা নেই গান গায়, মাগ নেই শ্বশুরবাড়ি যায় |
১৪৩০ | গলার নীচে গেলে আর মনে থাকে না । |
১৪৩১ | গলায় কাঁটা ফুটলে বেড়ালের পায়ে ধরে |
১৪৩২ | গলায় গলায় পিরীত |
১৪৩৩ | গল্পের গরুকে গাছে তোলা |
১৪৩৪ | গল্পের ভুশুড়ি ভাঙা |
১৪৩৫ | গৃহ স্থির আগে কর, গৃহিনী স্থির তার পরে |
১৪৩৬ | গুড় অন্ধকারেও মিষ্টি লাগে |
১৪৩৭ | গুড় দিয়ে খেলে গুণচটও মিস্ট লাগে |
১৪৩৮ | গড়া কঠিন, ভাঙা সহজ |
১৪৩৯ | গড়ের মাঠ |
১৪৪০ | গড়তে চায় ঠাকুর, হয়ে যায় কুকুর |
১৪৪১ | গুড়-ব্যাঘ্র |
১৪৪২ | গয়ার পাপ বিদায় করা |
১৪৪৩ | গুয়ে বলে গোবর দাদা, তোর গায়ে কেন গন্ধ |
১৪৪৪ | গুয়ের ঠিকিত ঢ্যাল দিলে একটেকার গু সাতটে হয়। |
১৪৪৫ | ঘুঘু দেখেছ, ফাঁদ দেখনি |
১৪৪৬ | ঘা যার দুঃখ তার। |
১৪৪৭ | ঘা দেখলে দুখ উঠে গাঙ দেখলে মুত ছুটে। |
১৪৪৮ | ঘা শুকালে চিহ্ন থাকে |
১৪৪৯ | ঘাট মানা |
১৪৫০ | ঘাটি গাড়া |
১৪৫১ | ঘাটের নৌকা ঘাটে রইল, কান্ডারী কোথায় পালিয়ে গেল |
১৪৫২ | ঘাটের মড়া |
১৪৫৩ | ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়া |
১৪৫৪ | ঘাড় কেন কাত ? আমরা এক জাত । |
১৪৫৫ | ঘাড় ভাঙা |
১৪৫৬ | ঘাড়ে গঙ্গাজল দেওয়া |
১৪৫৭ | ঘাড়ে দুটো মাথা থাকা |
১৪৫৮ | ঘাড়ে বোঝা চাপান |
১৪৫৯ | ঘাড়ে ভুত চাপা |
১৪৬০ | ঘাড়ের কাছে নিঃশ্বাস ফেলা |
১৪৬১ | ঘাড়ের থেকে ভুত নামানো |
১৪৬২ | ঘায়েই মাছি বসে |
১৪৬৩ | ঘি আদুড়, ঘোল ঢাকা |
১৪৬৪ | ঘি খাইলে বল বাড়ে, হাগ খাইলে মল বাড়ে। |
১৪৬৫ | ঘি দিয়ে ভাজ নিমের পাতা, তবু যায় না জাতের জাতা |
১৪৬৬ | ঘি পচলে বিষ। |
১৪৬৭ | ঘি ভাত খেতে ঠোঁট পুড়লো |
১৪৬৮ | ঘেঁটেল চেটেল ফড়ে -- তিন নিয়ে উলুবেড়ে |
১৪৬৯ | ঘোঁট পাকানো |
১৪৭০ | ঘোমটার তলে খেমটা নাচ |
১৪৭১ | ঘোর কাটা |
১৪৭২ | ঘোল খাবেন রামকৃষ্ণ, কড়ি দেবেন কালী ( বা নিধি) |
১৪৭৩ | ঘোল মাগতে গিয়ে পিছনে ভাঁড় |
১৪৭৪ | ঘোল, কুল, কলা তিনে নাশে গলা। |
১৪৭৫ | ঘোষ বংশ বড় বংশ, বোস বংশ দাতা/ মিত্র অতি কুটিল, দত্ত হারামজাদা |
১৪৭৬ | ঘোড়া চিনি কানে, দাতা চিনি দানে, মানুষ চিনি হালে, আর মনি চিনি জলে |
১৪৭৭ | ঘোড়া চিনি কানে, রাজা চিনি দানে, মেয়ে চিনি হাসে, পুরুষ চিনি কাসে |
১৪৭৮ | ঘোড়া ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়া |
১৪৭৯ | ঘোড়া থাকলে চাবুকের ভাবনা |
১৪৮০ | ঘোড়া দেখলেই খোঁড়া |
১৪৮১ | ঘোড়া ভেড়ার এক দর |
১৪৮২ | ঘোড়ার কামড় ছাড়তে জানে না |
১৪৮৩ | ঘোড়ার গোয়ালে ভেড়া ঢোকানো |
১৪৮৪ | ঘোড়ার ঘাস কাটা |
১৪৮৫ | ঘোড়ার ডিম |
১৪৮৬ | ঘোড়ার পেট গাধার পিঠ, খালি থাকে কদাচিৎ |
১৪৮৭ | ঘট গড়তে পারে না, মেটের (বড় জালা) বায়না নেয় । |
১৪৮৮ | ঘটকালি করতে গিয়ে বিয়ে করে আসা |
১৪৮৯ | ঘটি কেনা গঙ্গাস্নান |
১৪৯০ | ঘটির তলায় দিয়ে আটা, যোগে যোগে কাল কাটা |
১৪৯১ | ঘটিরাম ডেপুটি |
১৪৯২ | ঘুঁটে কুড়নির বেটা, পদ্ম মোড়ল বা চন্দনবিলেস |
১৪৯৩ | ঘুটে পোড়ে, গোবর হাসে, তোমার একদিন আছে শেষে |
১৪৯৪ | ঘণ্টা বাজিয়ে দুর্গোৎসব, ইতু পূজায় ঢাক |
১৪৯৫ | ঘন দুধের ফোঁটা, বড় মাছের কাঁটা |
১৪৯৬ | ঘন সরিষা পাতলা রাই/ নেংগে নেংগে কার্পাস পাই। |
১৪৯৭ | ঘুম নাই যোগীর আর রোগীর |
১৪৯৮ | ঘুমন্ত বাঘকে চিইও না |
১৪৯৯ | ঘুমন্ত বাঘে শিকার ধরে না |
১৫০০ | ঘুমন্ত শৃগালে শিকার ধরে না |
১৫০১ | ঘর আলো করা |
১৫০২ | ঘর করতে চাই দড়ি, বিয়ে করতে চাই কড়ি । |
১৫০৩ | ঘর গোছানো |
১৫০৪ | ঘর চোরে পার নেই |
১৫০৫ | ঘর জামাইয়ের পোড়া মুখ, মরা বাঁচা সমান সুখ |
১৫০৬ | ঘর জ্বালানো পর ভুলানো |
১৫০৭ | ঘর থাকতে বাবুই ভেজা (ভিজে) |
১৫০৮ | ঘর দেখে দেয় আর বর দেখে দেয় |
১৫০৯ | ঘর দোর নেই যার, আগুনে কি ভয় তার |
১৫১০ | ঘর নেই দোর বাঁধে, মাগ নাই ছেলের জন্য কাঁদে |
১৫১১ | ঘর পোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ডরায় |
১৫১২ | ঘর পোড়ার কাঠ |
১৫১৩ | ঘর ফাদবে ছাইবে না, ধার দেবে চাইবে না |
১৫১৪ | ঘর ফাঁদলে দড়ি, বিয়ে ফাঁদলে কড়ি |
১৫১৫ | ঘর বাঁচাতে ঘর বাঁধা |
১৫১৬ | ঘর বাঁধা |
১৫১৭ | ঘর বার করা |
১৫১৮ | ঘর ভেদেই রাবণ নষ্ট |
১৫১৯ | ঘর সন্ধানী বিভীষণ |
১৫২০ | ঘরও ঢোকে, পা'ও কাঁপে |
১৫২১ | ঘরামীর ঘর ছেঁদা |
১৫২২ | ঘরামীর মটকা আদুল |
১৫২৩ | ঘরচোরকে পেরে ( বা এঁটে) উঠা দায় |
১৫২৪ | ঘরে আগুন দেওয়া |
১৫২৫ | ঘরে ইঁদুর বাস (কাটলে ) ধরে রাখে কে |
১৫২৬ | ঘরে ঘরে চুরি, তাই প্রাণ ধরি |
১৫২৭ | ঘরে ছুঁচোর কেত্তন, বাইরে কেঁচোর পত্তন । |
১৫২৮ | ঘরে থাকতে নানা নিধি, খেতে দেয় না দারুণ বিধি |
১৫২৯ | ঘুরে দাঁড়ানো |
১৫৩০ | ঘরে নাই অষ্টরম্ভা বাহিরে কোঁচা লম্বা |
১৫৩১ | ঘরে নাই খাইতে/ বিলই কান্দে রাইতে।। |
১৫৩২ | ঘরে নাই দশটি, পথে পথে ফস্টি |
১৫৩৩ | ঘরে নাই ভাঙ ( বা ভাজা ) ভুজা, নিত্য করেন গোঁসাই পূজা |
১৫৩৪ | ঘরে নেই ঘটি বাটি, কোমরে মেলাই চাবি কাঠি |
১৫৩৫ | ঘরে নেই যা, বাছা মাগে তা |
১৫৩৬ | ঘরে নেই ভাত, কোঁচা তিন হাত |
১৫৩৭ | ঘরে বাইরে এক মন, তবে হয় কৃষ্ণ ভজন |
১৫৩৮ | ঘরে বসিয়ে মাইনে দেয়, এমন মনিব কোথায় পাই |
১৫৩৯ | ঘরে বসে কেল্লা মারা |
১৫৪০ | ঘরে বসে রাজা উজির মারা |
১৫৪১ | ঘরে বসে রাজার মাকে ডাইনী বলা |
১৫৪২ | ঘরে ভাত নেই, যত্নে ঘাট নেই |
১৫৪৩ | ঘরে ভাত নেই, দোরে চাঁদোয়া |
১৫৪৪ | ঘরে মরছে পুতের বউ, বাইরে মরছে ঝি জামাই/ যার কান্দা হে কান্দুক, আমার ক্ষতি নাই (কিশোরগঞ্জ) |
১৫৪৫ | ঘরে শাক সিজানা, বাহিরে বাবুয়ানা |
১৫৪৬ | ঘুরেও ক্ষুদের বাপ, ফিরেও ক্ষুদের বাপ |
১৫৪৭ | ঘরের ইঁদুর বাঁশ কাটলে ধরে রাখে কে ? |
১৫৪৮ | ঘরের কাছে নিড়ানি, ঘন ঘন জিরানি |
১৫৪৯ | ঘরের কোনে মরিচ গাছ/ লাল মরিচ ধরে,/ তোমার কথা মনে হলে/ চোখের পানি পড়ে! |
১৫৫০ | ঘরের কত সুখ, পৌষ মাস দেখে ভাতের দুখ |
১৫৫১ | ঘরের কড়ি দিয়ে নায় ডুবে মরা |
১৫৫২ | ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো |
১৫৫৩ | ঘরের গাছা, পেটের বাছা |
১৫৫৪ | ঘরের ঢেঁকিই কুমীর |
১৫৫৫ | ঘরের ভাত খেয়ে বিলের মহিস তাড়ানো |
১৫৫৬ | ঘরের ভাত দিয়ে শকুনি পোষে, গোয়ালের গরু টেঁকে বসে |
১৫৫৭ | ঘরের ভাত দিয়ে শকুনী পোষে, গোয়ালের গরু টেঁকে কীসে ? |
১৫৫৮ | ঘরের মা ভাত পায় না, পরের জন্য মাথা ব্যাথা |
১৫৫৯ | ঘরের মধ্যে তিনজন হেগে গেল কোন জন |
১৫৬০ | ঘরের শত্রু বিভীষণ |
১৫৬১ | ঘরের ষাঁড় পেট ফাঁড়ে |
১৫৬২ | ঘরজ্বালানে, পরভুলানে |
১৫৬৩ | ঘরমুখো বাঙালি, রণমুখো সেপাই |
১৫৬৪ | ঘুষ পেলে আমলা তুস্ট |
১৫৬৫ | ঘষতে ঘষতে পাথরও ক্ষয়ে যায় |
১৫৬৬ | ঘসে মেজে রূপ আর ধরে বেঁধে প্রেম |
১৫৬৭ | ঘসে মেজে সুন্দরী |
১৫৬৮ | ঘড়িককে ঘোড়া ছোটা |
১৫৬৯ | চকচক করলেই সোনা হয় না |
১৫৭০ | চক্ষু চড়কগাছ |
১৫৭১ | চক্ষু বিনা যেমন অঙ্গ /ভক্তি বিনা সাধু সঙ্গ |
১৫৭২ | চক্ষু মন্দ তো জগত মন্দ |
১৫৭৩ | চক্ষে চক্ষে যতক্ষণ প্রান পোড়ে ততক্ষণ |
১৫৭৪ | চক্ষে দেখলে শুনতে চায় এমন নির্বোধ আছে কোথায়? |
১৫৭৫ | চক্ষে সরিষার ফুল দেখা |
১৫৭৬ | চক্ষুলজ্জার মাথা খাওয়া |
১৫৭৭ | চাকরি মেঘের ছায়া, মিছে কর তার মায়া |
১৫৭৮ | চাগাড় দেওয়া |
১৫৭৯ | চাচা আপন চাচী পর, চাচীর মেয়ে বিয়ে কর |
১৫৮০ | চাচা আপন প্রাণ বাঁচা |
১৫৮১ | চাচাই বল, কাকাই বল, কলাটি পাঁচ কড়া |
১৫৮২ | চাঁছাছোলা ভাষায় কথা বলা |
১৫৮৩ | চাঁদ হাতে পাওয়া |
১৫৮৪ | চাঁদেও কলঙ্ক থাকে |
১৫৮৫ | চাঁদের কাছে জোনাকি পোকা, ঢাকের কাছে টেমটেমি |
১৫৮৬ | চাঁদের টুকরো, চাঁদের কণা |
১৫৮৭ | চাঁদের হাট বাজার |
১৫৮৮ | চাপ পড়লেই বাপ |
১৫৮৯ | চাপা দেওয়া |
১৫৯০ | চাঁপা ফুলের গন্ধে, জামাই আসে আনন্দে |
১৫৯১ | চাবের ঘরে চুরি |
১৫৯২ | চামচ দিয়ে খাওয়ানো |
১৫৯৩ | চামড়ার মুখ লড়খড়া, কথা যায়গি তেড়াবেড়া। |
১৫৯৪ | চার চক্ষু এক হওয়া |
১৫৯৫ | চার হাত এক করা |
১৫৯৬ | চাল কি দর, না মামার ভাতে আছি |
১৫৯৭ | চাল চালা; চাল দেওয়া |
১৫৯৮ | চাল না চুলো, ঢেঁকি না কুলো, বিধাতা করেছে দোর বুলো বুলো |
১৫৯৯ | চাল নাই, ধান নাই, গোলা ভরা ইঁন্দুর |
১৬০০ | চালায় চালায় কুমুড় পাতা/ লক্ষ্মী বলেন আছি তথা। |
১৬০১ | চালে খড় নেই, ঘরে বাতি, বিছানা নেই, পোহায় রাতি |
১৬০২ | চালের বাতায় মানিক থুয়ে উলুবনে হাতড়ানো |
১৬০৩ | চালুনি ক'রে ঘোল বিলানো |
১৬০৪ | চালুনি বলে সূচ কে, তোর পেছনে ছ্যাদা ! |
১৬০৫ | চাষা কি জানে মদের স্বাদ |
১৬০৬ | চাষা ভুসো |
১৬০৭ | চাষার গদ্দি কাস্তের ঠোক্কর |
১৬০৮ | চাষার চাষ দেখে চাষ করলে গোয়াল; ধানের সঙ্গে খোঁজ নেই, বোঝা বোঝা পোয়াল |
১৬০৯ | চাষার মুখ না আখার মুখ |
১৬১০ | চাষার হাতে শালগ্রামের মরণ |
১৬১১ | চাষী আর চষা মাটি/ এ দু'য়ে হয় দেশ খাঁটি। |
১৬১২ | চাষে মুলা তার/ অর্ধেক তুলা তার/ অর্ধেক ধান/ বিনা চাষে পান |
১৬১৩ | চাহিলেন জিরা, পাইলেন হীরা |
১৬১৪ | চাঁড়ালের চিনি, বামনের লবণ |
১৬১৫ | চায়ের পেয়ালায় তুফান তোলা |
১৬১৬ | চিংড়ি মাছ খেয়ে রবিবার নষ্ট |
১৬১৭ | চিৎপাতের কড়ি উৎপাতে যায় |
১৬১৮ | চিনির পুতুল |
১৬১৯ | চিনির বলদ |
১৬২০ | চিনিস বা না চিনিস, ঘুঁজি দেখে কিনিস। |
১৬২১ | চিনে বৃষ্টি হলে দিল্লীতে ছাতা খোলা |
১৬২২ | চিন্তের মায়ের চিন্তে হাটের লোক শোয় কোথায়? |
১৬২৩ | চিনলে জড়ি, না চিনলে জঙ্গলের খড়ি। |
১৬২৪ | চিবিয়ে চিবিয়ে কথা বলা |
১৬২৫ | চিরকাল সমান যায় না |
১৬২৬ | চিল পড়লে কুটোটাও নিয়ে যায় |
১৬২৭ | চিলকে বিল দেখানো ভাল নয় |
১৬২৮ | চিড়া বল মুড়ি বল ভাতের মত লয়, চাচী দ্যাক ফুবু দ্যাক মার মত লয়। |
১৬২৯ | চিঁড়ে কাঁচকলা |
১৬৩০ | চিঁড়ে চ্যাপ্টা |
১৬৩১ | চিড়ের বাইশ ফের |
১৬৩২ | চেটায় শুয়ে লক্ষ টাকার স্বপন দেখা |
১৬৩৩ | চেতনেতে অচেতন, প্রেমে টানে যার মন |
১৬৩৪ | চেনা ছকে দেখা মেলা |
১৬৩৫ | চেনা বামুনের পইতে লাগে না । |
১৬৩৬ | চেপে যাওয়া |
১৬৩৭ | চেপে ধরা |
১৬৩৮ | চেপে বসা |
১৬৩৯ | চেরাগের নীচেই অন্ধকার |
১৬৪০ | চৈতে কুয়ো, ভাদ্রে বান, নরের মুন্ড গড়াগড়ি যান |
১৬৪১ | চৈতে গিমা তিতা, বৈশাখে নালিতা মিঠা, জ্যৈষ্ঠে অমৃতফল আষাঢ়ে খৈ, শায়নে দৈ।ভাদরে তালের পিঠা, আশ্বিনে শশা মিঠা,কার্তিকে খৈলসার ঝোল, অগ্রাণে ওল।পৌষে কাঞ্ছি, মাঘে তেল, ফাল্গুনে পাকা বেল। |
১৬৪২ | চৈতের কুয়া আমের ক্ষয়/ তাল তেঁতুলের কিবা হয়। |
১৬৪৩ | চৈত্রে চালিতা, বৈশাখে নালিতা, আষাড়ে-ভাদ্রে তালের পিঠা।/আর্শ্বিনে ওল,/কার্তিকে কৈয়ের ঝোল |
১৬৪৪ | চৈত্রে দিয়া মাটি/ বৈশাখে কর পরিপাটি। |
১৬৪৫ | চৈত্রেতে থর থর/ বৈশাখেতে ঝড় পাথর/ জ্যৈষ্ঠতে তারা ফুটে/ তবে জানবে বর্ষা বটে। |
১৬৪৬ | চৈত্রের গীত বৈশাখে |
১৬৪৭ | চোখ কপালে তোলা |
১৬৪৮ | চোখ চায়, সে পায়, চোখ বোজে সে হারায় |
১৬৪৯ | চোখ চড়কগাছ |
১৬৫০ | চোখ জোড়ানো |
১৬৫১ | চোখ টাটানো |
১৬৫২ | চোখ তোলা |
১৬৫৩ | চোখ থাকতে অন্ধ |
১৬৫৪ | চোখ দিয়েছেন বিধি, দেখ নিরবধি / মন্দভাবে চাও, চোখের মাথা খাও |
১৬৫৫ | চোখ বোলানো |
১৬৫৬ | চোখ বুজে থাকা |
১৬৫৭ | চোখ বুজলেই অন্ধকার |
১৬৫৮ | চোখ বন্ধ করে ভরসা করা |
১৬৫৯ | চোখ মনের আয়না |
১৬৬০ | চোখ রাঙানি |
১৬৬১ | চোখ লাল করা |
১৬৬২ | চোখা চোখা কথা |
১৬৬৩ | চোখা চোখা প্রশ্ন |
১৬৬৪ | চোখে আঙুল দিয়ে দেখানো |
১৬৬৫ | চোখে চোখে যতক্ষণ, প্রাণ পোড়ে ততক্ষণ |
১৬৬৬ | চোখে দেখলে শুনতে চায়, এমন বোকা আছে কোথায় ? |
১৬৬৭ | চোখে ধুলো দেওয়া |
১৬৬৮ | চোখে পড়া |
১৬৬৯ | চোখে ভেলকি লাগা |
১৬৭০ | চোখে মুখে কথা বলা |
১৬৭১ | চোখে সরষে ফুল দেখা |
১৬৭২ | চোখের আড়াল হলেই মনের আড়াল |
১৬৭৩ | চোখের চামড়া |
১৬৭৪ | চোখের জলে নাকের জলে হওয়া |
১৬৭৫ | চোখের দেখা |
১৬৭৬ | চোখের দোষে সব হলদে |
১৬৭৭ | চোখের পর্দা |
১৬৭৮ | চোখের বালি |
১৬৭৯ | চোখের বদলে চোখ, দাঁতের বদলে দাঁত |
১৬৮০ | চোর খোঁজে আঁধার রাত |
১৬৮১ | চোর চায় ভাঙা বেড়া |
১৬৮২ | চোর ছ্যাঁচড় চোপায় দড়, আগে দৌড়ায় ঠাকুর ঘর |
১৬৮৩ | চোর ডাকাতের ভয়, পেটে পুরলে রয় |
১৬৮৪ | চোর দিয়ে চোর ধরা |
১৬৮৫ | চোর না শোনে ধর্মের কাহিনী । |
১৬৮৬ | চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে |
১৬৮৭ | চোর ভাল তাও বেকুব ভাল নয়। |
১৬৮৮ | চোর মজে সাত ঘর মজিয়ে |
১৬৮৯ | চোরকে দেকাইও না বাড়ি আর বৈদ্যকে দেকাইও না নাড়ি। |
১৬৯০ | চোরকে বল চুরি করতে, গৃহিকে বল সজাগ থাকতে |
১৬৯১ | চোরা গরুর সঙ্গে ( বা অপরাধে) কপিলার বন্ধন |
১৬৯২ | চোরে কামারে দেখা নেই, সিধ কাঠি গড়া |
১৬৯৩ | চোরে চোরে মাসতুতো ভাই |
১৬৯৪ | চোরের আবার পুরুত |
১৬৯৫ | চোরের উপর বাটপাড়ি |
১৬৯৬ | চোরের উপর রাগ করে ভূয়ে (মাটিতে) ভাত খাওয়া |
১৬৯৭ | চোরের গরু গোয়ালে বাঁধা থাকে |
১৬৯৮ | চোরের দশ দিন, গৃহস্তের এক দিন |
১৬৯৯ | চোরের ধন বাটপাড়ে খায় |
১৭০০ | চোরের বাড়িতে দালান ওঠে না |
১৭০১ | চোরের মার কুটকুটি, অন্ধকার ঘুটঘুটি |
১৭০২ | চোরের মার বড় গলা/ লাফ দিয়ে খায় গাছের কলা |
১৭০৩ | চোরের মার বড় গলা, খেতে চায় দুধ কলা |
১৭০৪ | চোরের মায়ের কান্না |
১৭০৫ | চোরের মন পুঁই-আদাড়ে |
১৭০৬ | চোরের রাত্রিবাসও লাভ |
১৭০৭ | চোরের সাক্ষী গাটকাটা, শুঁড়ির সাক্ষী মাতাল |
১৭০৮ | চোর-পুলিশ খেলা |
১৭০৯ | চৌকাঠ মাড়ানো |
১৭১০ | চৌকিদারি কি ঝকমারি, মার খেতে প্রান গেল |
১৭১১ | চৌঘরী মাত দেখানো |
১৭১২ | চৌদ্দ শাকের মধ্যে ওল পরামানিক |
১৭১৩ | চ্যাংড়া প্যাঙড়া নাঙ, ঘর দুয়ার ভাঙ। |
১৭১৪ | চ্যাংড়া প্যাঙড়ার হাত থাকে লোয়া, শয়তানে মারে গোয়া। |
১৭১৫ | চ্যাংড়া হাগে তরব্যা, বুড়া হাগে মরব্যা। |
১৭১৬ | চ্যায়াচিন্তা খাই, কারো দুয়ার ত না যাই। |
১৭১৭ | চটে লাল |
১৭১৮ | চতুরের কাছে চতুরালী |
১৭১৯ | চতুরের ফতুর |
১৭২০ | চুন খ্যায়্যা মুক পুড়লে দই দেক্যাও ভয় লাগে। |
১৭২১ | চুনোপুঁটি |
১৭২২ | চন্ডীচরণ ঘুঁটে কুড়োয়, রান্না ঘরে ঘোড়া |
১৭২৩ | চন্দন গাছে সাপ |
১৭২৪ | চন্দ্র সূর্য অস্ত গেল, জোনাকি ধরে বাতি, মোগল পাঠান হদ্দ হল, ফারসী পড়ে তাঁতি |
১৭২৫ | চমচম, টমটম ও শাড়ি, এই তিনে টাঙ্গাইলের বাড়ি |
১৭২৬ | চুরি বিদ্যা বড় বিদ্যা, যদি না পড় ধরা । |
১৭২৭ | চরণামৃত চরণামৃত না জানি কি অমৃত, খেয়ে দেখি জল । |
১৭২৮ | চর্বিত চর্বণ |
১৭২৯ | চরমে ওঠা |
১৭৩০ | চুল চিরে ভাগ করা |
১৭৩১ | চুল চেরা |
১৭৩২ | চুল চেরা বিশ্লেষণ // চুল চেরা হিসাবকষা |
১৭৩৩ | চুল থাকে তো বাঁধি, গুণ থাকে তো কাঁদি |
১৭৩৪ | চুলকে ঘা করা |
১৭৩৫ | চলেছ যদি বঙ্গে কপাল যাবে সঙ্গে |
১৭৩৬ | চুলোমুখো দেবতার ঘুটের ছাই নৈবদ্য |
১৭৩৭ | চুলোয় যাওয়া |
১৭৩৮ | চলতে পারে না তার ঘাড়ে বন্দুক |
১৭৩৯ | চুলর উপর ক্ষীর, মন নয় স্থির |
১৭৪০ | চললেই চল্লিশ বুদ্ধি, না চললেই হতবুদ্ধি |
১৭৪১ | চড় মেরে গড় করা |
১৭৪২ | চড় মেরে চড় খাওয়া |
১৭৪৩ | চড়ুকে বাতিক |
১৭৪৪ | চড়ুকে হাসি |
১৭৪৫ | চড়াইয়ের মত ঘুরে বেড়ানো |
১৭৪৬ | চূড়ার উপর ময়ূর-পাখা |
১৭৪৭ | ছক্কা পাঞ্জা করা |
১৭৪৮ | ছকড়া নকড়া করা |
১৭৪৯ | ছা পোষা |
১৭৫০ | ছাই চাপা আগুন । |
১৭৫১ | ছাই চাপা কপাল |
১৭৫২ | ছাই পায় না, মুড়কি জলপান |
১৭৫৩ | ছাই পেতে ( বা বাঁশ পেড়ে) কাটা |
১৭৫৪ | ছাই ফেলতে ভাঙা কুলো |
১৭৫৫ | ছাইতে জানিনে গোড় চিনি |
১৭৫৬ | ছাগল টাইনা নিলেও ভ্যাবায়। |
১৭৫৭ | ছাগল দিয়ে ধান মাড়ানো |
১৭৫৮ | ছাগল বলে আলুনি খেলাম, গেরস্থ বলে প্রাণে মরলাম |
১৭৫৯ | ছাগলে কি না খায়, পাগলে কি না কয় |
১৭৬০ | ছাগলের তৃতীয় সন্তান |
১৭৬১ | ছাঁচি পান এলাচি গুয়ো আমি সোহাগী সতীন দুয়ো |
১৭৬২ | ছাঁচে ঢালা |
১৭৬৩ | ছাঁচের ঘরে খাবি খায়, সমুদ্র পার হতে চায় |
১৭৬৪ | ছায়া ভালো ছাতার তল,/ বল ভালো নিজের বল। |
১৭৬৫ | ছাতা দিয়ে মাথা রাখা |
১৭৬৬ | ছাতা বলে গাঁ আমার |
১৭৬৭ | ছাতারে কীর্তন |
১৭৬৮ | ছাতুর হাড়িতে বাড়ি পড়া |
১৭৬৯ | ছাঁদন দড়ি গোদা বাড়ী, যে আমার আমি তারি |
১৭৭০ | ছাপ্পান্ন ইঞ্চি ছাতির দম |
১৭৭১ | ছারপোকার বিয়েন |
১৭৭২ | ছাল নেই, কুত্তার নাম বাঘা |
১৭৭৩ | ছায়া আর কায়া |
১৭৭৪ | ছায়া না মাড়ানো |
১৭৭৫ | ছায়া ফেলা |
১৭৭৬ | ছায়াতে ভুত দেখা |
১৭৭৭ | ছায়ার সাথে কুস্তি |
১৭৭৮ | ছিকলি ( শিকলি) কাটা টিয়ে |
১৭৭৯ | ছিঁচা পানি মিছা। |
১৭৮০ | ছিল ঢেঁকি হল শূল ( বা তুল) কাটতে কাটতে নির্মূল |
১৭৮১ | ছিল না কথা দিলে গাল, আজ না হয় হবে কাল |
১৭৮২ | ছিলাম রোগী হলাম রোজা |
১৭৮৩ | ছিঁড়ে ছিঁড়ে কাটুনী, পুড়ে-ঝুড়ে রাঁধুনী |
১৭৮৪ | ছিঁড়ল দড়া তো ছুটল ঘোড়া |
১৭৮৫ | ছুঁচ হয়ে ঢোকে ফাল হয়ে বেরোয় |
১৭৮৬ | ছুঁচের ডগায় দোলা |
১৭৮৭ | ছুঁচো যদি আতর মাখে, তবু কি তার গন্ধ ঢাকে |
১৭৮৮ | ছুঁচো মেরে হাতে গন্ধ |
১৭৮৯ | ছুঁচোর কেত্তন |
১৭৯০ | ছুঁচোর গু ঔষধে লাগে, ছুঁচো গিয়ে পর্বতে হাগে |
১৭৯১ | ছুঁচোর গু পর্বত |
১৭৯২ | ছুঁচোর গোলাম চামচিকে, তার মাইনে চৌদ্দ সিকে |
১৭৯৩ | ছেঁদো কথার মাথায় জটা, ছাড়াতে গেলে বিষম ল্যাটা |
১৭৯৪ | ছেলে আমার তোতাপাখি |
১৭৯৫ | ছেলে মারে কাপড় ছেঁড়ে, আপনার ক্ষতি আপনি করে |
১৭৯৬ | ছেলের চেয়ে ছেলের গু ভারী |
১৭৯৭ | ছেলের চেয়ে ছেলের মাথা ভারী |
১৭৯৮ | ছেলের মত হাত-পা, বুড়োর মত কথা |
১৭৯৯ | ছেলের হাতের মোয়া |
১৮০০ | ছেঁড়া কাঁথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখা |
১৮০১ | ছেঁড়া কাপড়ে রুখু মাথা |
১৮০২ | ছেঁড়া কচুর পাত, এক মাগকে ভাত দেয় না, আবার মাগের সাধ ! |
১৮০৩ | ছেঁড়া চুলে খোঁপা বাঁধা ( বা বিউনী গাঁথা) |
১৮০৪ | ছেঁড়া বস্তায় ( বা ধুকড়ীর ভিতর) খাসা চাল |
১৮০৫ | ছেঁড়ে কথা বলা |
১৮০৬ | ছেঁড়ে যাওয়া জুতোয় পা গলানো |
১৮০৭ | ছেঁড়ে দিয়ে ধরা |
১৮০৮ | ছেঁড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি |
১৮০৯ | ছোঁক ছোঁক করা |
১৮১০ | ছোট কাঁটাটি ফোটে পায়, তুলে ফেল নইলে দায় |
১৮১১ | ছোট নদির তরঙ্গ নাই তরঙ্গ দ্যাক খাড়ির, ভাল ম্যানষের ঠাট নাই ঠাট দ্যাক হাড়ির। |
১৮১২ | ছোট মুখে বড় কথা |
১৮১৩ | ছোট সরাটি ভেঙ্গে গেছে, বড় সরাটি আছে/ নাচো-কোদো কেন বউ, আমার হাতের আন্দাজ আছে |
১৮১৪ | ছোঁয়াচে রোগ |
১৮১৫ | ছ্যাদা ঘটি চোরা গাই, চোর পড়শী, ধূর্ত ভাই । মূর্খ ছেলে, স্ত্রী নষ্ট, এই কয়টি বড় কষ্ট |
১৮১৬ | ছ্যাড়্যা দিয়া ধ্যার্যা ধরা। |
১৮১৭ | ছুটির ঘণ্টা বাজানো |
১৮১৮ | ছ্যল যদি হয়, পাটা মোছা খ্যালেই হয়। |
১৮১৯ | ছ্যলডা বড়ই বোজে, এক জোনের কাছে ধার লিয়া আর এক জোনক সোজে। |
১৮২০ | ছল করে জল আনা |
১৮২১ | ছলের নাম পোয়াতীর কাম। |
১৮২২ | জংলা কক্ষনো পোষ মানে না |
১৮২৩ | জগাখিচুড়ি |
১৮২৪ | জগত জুড়ে জাল ফেলেছে, পালিয়ে বাঁচবি কোথা? |
১৮২৫ | জগতে ভাল কে , যার মনে লাগে যে |
১৮২৬ | জগদ্দল পাথর |
১৮২৭ | জগন্নাথে গেলে হাড়ীর ঝাঁটা খেলে |
১৮২৮ | জঙ্গলা কখনও পোষ মানে? সদা মন তার কেওড়া বনে |
১৮২৯ | জাগন্ত ঘরে চুরি নাই |
১৮৩০ | জাত গোয়ালা কাঁজি ভক্ষণ |
১৮৩১ | জাত ত বাক্সের ভিতর |
১৮৩২ | জাত ভাঁড়িয়ে কায়েত |
১৮৩৩ | জাত হারানো |
১৮৩৪ | জাতও গেল, পেটও ভরল না |
১৮৩৫ | জাতে ওঠা |
১৮৩৬ | জাতে মাতাল তালে ঠিক, জাত গেলে ছুটে এদিক বেদিক (নেত্রকোনা) |
১৮৩৭ | জাতের ঢাঁসা, বাঁশের ট্যারা। |
১৮৩৮ | জাতের পোলা আব্বা কয়, কুক্ষনের পোলা শালা কয় |
১৮৩৯ | জানিনে পারিনে নেইকো ঘরে/ এ তিন ওজরে দেবতা হারে |
১৮৪০ | জানিবে শমন ভয়, দুর্জনের আশ্রয় |
১৮৪১ | জানলেই ভয়, না জানলে নয় । |
১৮৪২ | জামা পাল্টানো |
১৮৪৩ | জামাইয়ের জন্য মারে হাস, গুষ্টি শুদ্ধ খায় মাস |
১৮৪৪ | জামার কোন খবর নাই, বোতাম নিয়া দৌড় পারে। |
১৮৪৫ | জামের খোসা ফেলে খাওয়া |
১৮৪৬ | জাল ছাড়ানো |
১৮৪৭ | জাল ছেঁড়া পলো ভাঙা (দুর্ধর্ষ লোক) |
১৮৪৮ | জাল ছেঁড়া পলো ভাজা |
১৮৪৯ | জাল ছড়ানো |
১৮৫০ | জাল রচনা করা |
১৮৫১ | জালিমে গোনাহ করে না বুইঝা আলিমে গোনাহ করে বুইঝা। |
১৮৫২ | জালমাছের পিটত কুঁজ, অ্যাটা-কচু দিয়া স্বাদ বোজ। |
১৮৫৩ | জাহাজের পাছে নজর |
১৮৫৪ | জাহাজের সঙ্গে জালি বোট |
১৮৫৫ | জায়গা চিনি বইয়ো, মানুষ চিনি কইয়ো। |
১৮৫৬ | জাঁয়ি-জরা চদ্য পুরুষের ঘোড়া। |
১৮৫৭ | জায়ের গু জায়ে খায়, নন্দের গু গড়াগড়ি যায়। |
১৮৫৮ | জিংক্যা জাতের সিংক্যা বোজে। |
১৮৫৯ | জিব পুড়ল আপ্ত দোষে, কি করবে আমার হরিহর দাসে |
১৮৬০ | জিব বার হওয়া |
১৮৬১ | জিবে জল আসা |
১৮৬২ | জিলিপের প্যাঁচ |
১৮৬৩ | জিয়ন্ত মাছে পোকা পড়ানো |
১৮৬৪ | জিয়ন্তে মরা |
১৮৬৫ | জীব দিয়েছেন যিনি/ আহার দেবেন তিনি |
১৮৬৬ | জীবে দাঁতে সম্বন্ধ |
১৮৬৭ | জীয়ন্তে দিলে না তুড়ি, ম'লে দেবে বেনাগাছ মুড়ি । |
১৮৬৮ | জেদের ভাত খাওয়া ভাল। |
১৮৬৯ | জেলের আগে গেলেও দোষ, জেলের পাছে গেলেও দোষ। |
১৮৭০ | জেলের পাছায় টোনা, নিকারির কানে সোনা |
১৮৭১ | জৈষ্ঠতে তারা ফুটে/ তবে জানবে বর্ষা বটে। |
১৮৭২ | জো পেলে জোলায় বোনে |
১৮৭৩ | জোঁকের গায়ে জোঁক লাগে না। |
১৮৭৪ | জোর যার মুল্লুক তার |
১৮৭৫ | জোড়া আর তালি, এই নিয়ে গৃহস্থালী। |
১৮৭৬ | জোড়া তালি দেওয়া |
১৮৭৭ | জোয়ার মাত্রেই ভাঁটা আছে |
১৮৭৮ | জোয়ারের জল কতক্ষণ |
১৮৭৯ | জোয়ারের পানি নারীর যৌবন |
১৮৮০ | জোয়ে জো ধরে। |
১৮৮১ | জ্ঞান দেওয়া |
১৮৮২ | জ্ঞান হীন উত্সাহ লাগাম ছেঁড়া ঘোড়ার মতো। |
১৮৮৩ | জ্ঞানই বল |
১৮৮৪ | জট খোলা |
১৮৮৫ | জুটি বাঁধা |
১৮৮৬ | জ্যৈষ্ঠে খরা, আষাঢ়ে ভরা/ শস্যের ভার সহে না ধরা। |
১৮৮৭ | জ্যোৎস্নাতে ফটিক ফোটে, চোরের মায়ের বুকটি ফাটে |
১৮৮৮ | জুতো কে পায়ের তলায় রাখতে হয় । |
১৮৮৯ | জুতো মারা |
১৮৯০ | জুতো মেরে গরু দান |
১৮৯১ | জুতো মেরেছে, অপমান ত করে নি |
১৮৯২ | জুতো সেলাই থেকে চন্ডী পাঠ । |
১৮৯৩ | জন, জামাই ভাগনা তিন নয় আপনা |
১৮৯৪ | জন্ম গেল ছেলে খেয়ে, আজ বলে ডাইন |
১৮৯৫ | জনম গ্যাল কচু খেতে, গাও চুলকায় আউশের ভাতে। |
১৮৯৬ | জনম দুখিনী সীতা / নাই পিতা নাই মাতা |
১৮৯৭ | জন্ম মৃত্যু বিয়ে, তিন বিধাতা নিয়ে |
১৮৯৮ | জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো |
১৮৯৯ | জন্মে দেখেনি লহার মুখ, কোদালকে বলে গুনছুঁচ |
১৯০০ | জন্মের মধ্যে কর্ম নিমুর ( বা নিমাইয়ের) চৈত্র মাসে রাস। |
১৯০১ | জন্মের শোধ |
১৯০২ | জপ নেই তপ নেই, ভস্ম মাখা গায় |
১৯০৩ | জপের সঙ্গে খোঁজ নেই, ফটিকে রাঙ্গা থোপ |
১৯০৪ | জপতপ কর কি, মরতে জানলে হয়। |
১৯০৫ | জ্বালা দিতে নাই ঠাই, জ্বালা দেয় সতীনের ভাই |
১৯০৬ | জ্বরে বউ ন্যাঙটা হচে, সেই থ্যাক্যা অব্যাস হচে। |
১৯০৭ | জমি (বা ভূই) অভাবে উঠোন চষা |
১৯০৮ | জমি আলার সাঁতে হাতী আলা পারে না। |
১৯০৯ | জমি কর ক্যান্দর আর বউ কর বান্দর। |
১৯১০ | জমি রক্ষা করা |
১৯১১ | জমির মদ্যে লালী আর কুটুমের মদ্যে শালী। |
১৯১২ | জল অনেক দূর গড়ানো |
১৯১৩ | জল এগোয় না তৃষ্ণা এগোয় |
১৯১৪ | জল খেয়ে জাতি জিজ্ঞাসা করা |
১৯১৫ | জল খেয়ে জলের বিচার |
১৯১৬ | জল গড়ানো |
১৯১৭ | জল ঘোলা করে মাছ ধরা |
১৯১৮ | জল ঘোলা হওয়া |
১৯১৯ | জল জল বৃষ্টির জল, বল বল বাহুবল |
১৯২০ | জল ঢেলে দেওয়া |
১৯২১ | জল দিয়ে জল বার করা |
১৯২২ | জল নেড়ে জোকের বল বুঝা |
১৯২৩ | জল ভাত |
১৯২৪ | জল মেপে পা ফেলা |
১৯২৫ | জল, জোলাপ জুয়াচুরি, তিন নিয়ে ডাক্তারি |
১৯২৬ | জলা জমিতে জল জমে |
১৯২৭ | জলে কুমীর ডাঙায় বাঘ |
১৯২৮ | জলে জল মিশে যায় |
১৯২৯ | জলে যাওয়া |
১৯৩০ | জলে তেলে মিশ খায় না |
১৯৩১ | জলে পাথর পচে না |
১৯৩২ | জলে পড়া |
১৯৩৩ | জলে ফেলা |
১৯৩৪ | জলে বাস করে কুমীরের সাথে বিবাদ |
১৯৩৫ | জলের আলপনা |
১৯৩৬ | জলের কুমীর ডাঙায় এলো |
১৯৩৭ | জলের গতি নীচের দিকে |
১৯৩৮ | জলের ছিটে দিয়ে লগির গুঁতো খাওয়া |
১৯৩৯ | জলের তিলক |
১৯৪০ | জলের দাগ |
১৯৪১ | জলের দাঁত বেরুনো |
১৯৪২ | জলের দাম |
১৯৪৩ | জলের রেখা খলের পিরীত |
১৯৪৪ | জলের শত্রু পানা, মানুষের শত্রু কানা |
১৯৪৫ | জড় ভরত |
১৯৪৬ | জয়কেতে |
১৯৪৭ | জুয়াচোরের বাড়ি ফলার, না আঁচালে বিশ্বাস নেই |
১৯৪৮ | জুয়া-পাশা-তাস, এই তিনে সর্বনাশ। |
১৯৪৯ | জয়ের কালে ক্ষয় নাই, মরার কালে ওষুধ নাই |
১৯৫০ | ঝকমারির মাসুল |
১৯৫১ | ঝাঙড়ে ঝাঙড়ে ম্যাট্যাল কাদ। |
১৯৫২ | ঝাঁজর কয় সুঁই রে, তোর গোয়া ক্যান ফুটা? |
১৯৫৩ | ঝাঁটা দিয়ে বিষ ঝাঁড়া |
১৯৫৪ | ঝাল ঝাড়া |
১৯৫৫ | ঝাল দেখেছ, না কড়ি দেখেছ |
১৯৫৬ | ঝালে ঝোলে অম্বলে |
১৯৫৭ | ঝাল-ভাত খাওয়া |
১৯৫৮ | ঝাড়ে মূলে |
১৯৫৯ | ঝাড়ের দোষ |
১৯৬০ | ঝাড়ের বাঁশ পড়ে না |
১৯৬১ | ঝি জব্দ কিলে, বউ জব্দ শিলে, পাড়াপড়শি জব্দ হয় চোখে আঙুল দিলে |
১৯৬২ | ঝিকে মেরে বউকে শেখানো |
১৯৬৩ | ঝি-র ঝি করবে কি |
১৯৬৪ | ঝেড়ে কাশা |
১৯৬৫ | ঝোপ বুঝে কোপ মারা । |
১৯৬৬ | ঝোলা থেকে বেড়াল বার করা |
১৯৬৭ | ঝোলে অম্বলে এক করা |
১৯৬৮ | ঝোলে ঝালে অম্বলে, সব ঠায় বেগুণ চলে |
১৯৬৯ | ঝড় তোলা |
১৯৭০ | ঝড়ে কলাগাছ পড়ে, ফকিরের কেরামতি বাড়ে । |
১৯৭১ | ঝড়ে বক পড়ে, ফকিরের ক্যারামতি বাড়ে। |
১৯৭২ | ঝড়ের মুখে দাঁড়ানো |
১৯৭৩ | ঝড়ের সময় সবাই ধার্মিক। |
১৯৭৪ | ঝড়ো কাক |
১৯৭৫ | টক ঘোল, তার ছেঁদা মালা |
১৯৭৬ | টক টসো আঁটিসারা, শস্য শূন্য আঁশ ভরা, এই আম বিলাবার ধারা |
১৯৭৭ | যক দেওয়া |
১৯৭৮ | টকের জ্বালায় দেশ ছাড়লাম, তেঁতুল তলায় বাস |
১৯৭৯ | যক্ষের (যখের) চোখে ঘুম নাই |
১৯৮০ | যক্ষের (যখের) ধন |
১৯৮১ | যখন আদর জুটে, ফুটকলাই দিয়ে ফুটে; যখন আদর টুটে, ঢেঁকি দিয়ে কুটে |
১৯৮২ | যখন কপাল মন্দ হয়, বন্ধুলোকে মন্দ কয় |
১৯৮৩ | যখন যার কপাল ধরে, শুকনো ডাঙায় ডিঙি সরে |
১৯৮৪ | যখন যার কপাল বাঁকে, দূর্বাবনে বাঘ থাকে |
১৯৮৫ | যখন যার তখন তার |
১৯৮৬ | যখন যার পড়তা হয়, ধুলামুঠা ধরে সোনামুঠা হয় |
১৯৮৭ | যখন যার পড়তা হয়, ধুলো ধরলেই সোনা হয় |
১৯৮৮ | যখন যেমন, তখন তেমন |
১৯৮৯ | যখন তখন করে পাপ, সময় বুঝে ফলে শাপ |
১৯৯০ | যখন বিধি মাপায়, তখন উপরি উপরিই চাপায় |
১৯৯১ | যখনকার যা তখনকার তা |
১৯৯২ | যুগীর গানে ভণিতা কি? |
১৯৯৩ | যুগরে খাইছে ভূতে/ বাপরে মারে পুতে। |
১৯৯৪ | যা কাছে পাই চিবিয়ে গিলি, জুতো থেকে পানের খিলি |
১৯৯৫ | যা করিবে বান্দা তা-ই পাইবে।/ সুই চুরি করিলে কুড়াল হারাইবে। |
১৯৯৬ | যা ছিল আমানি পান্তা মায়ে ঝিয়ে খেনু, ঘরজামাই রামের তরে ধান শুকাতে দিনু |
১৯৯৭ | যা জানে, যাতা জানে, যে পিষে সেই জানে |
১৯৯৮ | যা নাই ভারতে, তা নাই ভারতে |
১৯৯৯ | যা নাইকো দেশে পেতে, তাই চায় ছেলের খেতে |
২০০০ | যা নেই ভারতে, তা নেই ভারতে |
Monday, 11 January 2016
বাংলা প্রবাদ, প্রবচন ও বাগধারা - ২
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
প্রবাদ, প্রবচন, বাগধারা, যেটাই হোক, সবগুলোর অর্থ অথবা কোন ক্ষেত্রে বব্যবিহার হয়, দেয়া থাকলে ভাল হতো... অর্থ ছাড়া খুব বেশি লাভবান হওয়া যাবে না...
ReplyDeleteRight
ReplyDelete